আন্তর্জাতিক ডাটা করপোরেশনের (আইডিসি) তথ্য অনুযায়ী ২০১৯ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে মার্কেট শেয়ারের দিক থেকে দেশে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে স্যামসাং এবং সব থেকে নিচে অবস্থান করছে শাওমি । ১০.৩ শতাংশ মার্কেট শেয়ার নিয়ে তালিকায় সব থেকে নিচে অবস্থান করছে চীনা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান শাওমি ।
২০১৯ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে দেশে মার্কেট শেয়ারের দিক থেকে দেশে বাজারে শীর্ষ ৫ মোবাইল ফোন বিক্রার তালিকার প্রকাশ করেছে । ২০১৯ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে বাংলাদেশের বাজারে মোবাইল ফোন ও স্মার্টফোন সরবরাহ ৪.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক ডাটা করপোরেশনের (আইডিসি) এক পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে ।
স্মার্টফোন ক্যাটাগরিতে ২০১৯ সালে বাংলাদেশে মোট ৬৯ লক্ষ ফোন আনা হয়েছিল, যা আগের বছরের তুলনায় ১.৪ শতাংশ বেশি। বছরের শেষ ত্রৈমাসে মোবাইল ফোনের আমদানি বেড়ে ১৯.৫ শতাংশ হয়, যা পূর্ববর্তী ত্রৈমাসে ছিল ১৬.২ শতাংশ। এসময়ের মধ্যে মোট ৮৮ লক্ষ স্মার্টফোন দেশে আসে।
২০১৯ সালে চতুর্থ প্রান্তিকে যে পরিমাণ স্মার্টফোন কেনাবেচা হয়, আর্থিক দিক থেকে তার ১৬.১ শতাংশই ছিল দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ড স্যামসাংয়ের দখলে। সিম্ফনিকে ছাড়িয়ে ২০১৯ সালে বাজারের শীর্ষে পরিণত হয়েছিল স্যামসাং । প্রতিষ্ঠানটির ইয়ার থেকে ইয়ার প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮৭.১ শতাংশ ।
দেশের বাজারে ২০১৯ সালে চতুর্থ প্রান্তিকে মার্কেট শেয়ারের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে সিম্ফনি । দেশের বাজারে সিম্ফনি দ্বিতীয় অবস্থানে থাকলেও ইয়ার থেকে ইয়ার প্রবৃদ্ধি কমেছে ২৯.৫ শতাংশ ।
দেশের বাজারে বেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে ট্রানশান ও দেশীয় প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন । শেয়ারের দিক থেকে তৃতীয় অবস্থানে আছে ট্রানশান। তাদের মার্কেট শেয়ার রয়েছে ১৩.৫ শতাংশ এবং চতুর্থ অবস্থানে থেকে ওয়ালটন মার্কেট শেয়ার ১০.৫ শতাংশ ।