রোববার ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ইক্যাবের ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এই পুরস্কার দেওয়া হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ইভ্যালি।
ওই অনুষ্ঠানে ১০০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ও ১২ ব্যক্তিকে ইকমার্স মুভার্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামিমা নাসরিন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন।
পরে নিজের অনুভূতি জানিয়ে ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ রাসেল বলেন, “আজকের এই ইভ্যালির পেছনে আমার অনুপ্রেরণা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর নিজ উদ্যোগে পদ্মাসেতুর বাস্তবায়ন আমাকে অনুপ্রেরণা ও সাহস যুগিয়েছে। ইভ্যালি এই স্বল্প সময়ের মধ্যেই চারটি প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে। এরইমধ্যে ইভ্যালির ৪০ লাখ গ্রাহক ও ২৫ হাজার বিক্রেতা তৈরি হয়েছে।
ইভ্যালির মতো প্রতিষ্ঠান এক সময় ‘বাংলাদেশের আলিবাবা, আমাজন’ হয়ে উঠবে বলে আশাবাদ জানান প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
তিনি বলেন, “সংকটের সময়ে প্রকৃত নেতৃত্বের পরিচয় পাওয়া যায়। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় যেমন তরুণরা পরিবারের মায়া ত্যাগ করে দেশ ও জাতীর স্বার্থে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তেমনি করোনাকালেও তরুণরা, ই-কমার্স উদ্যোক্তারা নিজেদের ব্যবসায়িক স্বার্থের ঊর্ধ্বে গিয়ে নিজেদের জীবনের মায়া ত্যাগ করে মানবিক দায়িত্ব পালন করেছেন।”
ই-ক্যাবের সভাপতি শমী কায়সারের সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বাণিজ্য সচিব জাফর উদ্দীনসহ অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।