দেশের এক নম্বর অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশ তৃতীয়বারের মতো আয়োজন করছে তাদের সিগনেচার ক্যাম্পেইন ‘দারাজমল ফেস্টিভ্যাল’। দারাজের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন এবং ওয়েবসাইটে ১৭ থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে ভিন্নধর্মী এই শপিং-ফেস্ট।
এই ক্যাম্পেইনের কো-স্পনসর হিসেবে থাকছে ডাবর, এস্কয়ার ইলেকট্রনিক্স, ফোকালিউর, নেসলে, পুমা, ও রিবানা এবং ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে থাকছে মটোরোলা, ওয়াইল্ড স্টোন, জার্মনিল এবং ডেটল বডি ওয়াশ। পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে রয়েছে সিটি ব্যাংক এবং সাউথ ইস্ট ব্যাংক।
এবারের দারাজমল ফেস্টের মূল আকর্ষণ হিসেবে থাকছে বিভিন্ন রকেমের ভাউচার; ফ্ল্যাশ সেল; ৪৯৯, ৯৯৯ ও ১,৯৯৯ টাকার আকর্ষণীয় ডিল; রিভিউ অ্যান্ড উইন; সেলেব্রিটি লাইভ গিভ আওয়ে; এবং ব্র্যান্ড ফ্রি শিপিং। দেশের সব ব্র্যান্ডপ্রেমীরা বিভিন্ন অফারে তাদের পছন্দসই ব্র্যান্ডের পণ্য কিনতে দারাজমল ফেস্টের সুযোগ কাজে লাগাতে পারেন। কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, ফ্যাশন, হেলথ অ্যান্ড বিউটি এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের মতো আকর্ষণীয় এবং প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের পাশাপাশি দৈনন্দিন আনুষাঙ্গিক পণ্যও এই ফেস্টে পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, দারাজমল হচ্ছে দারাজের একটি প্রিমিয়াম চ্যানেল যেখান থেকে কাস্টমাররা বিশ্বখ্যাত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের আসল পণ্য নির্দ্বিধায় কিনতে পারেন। সকল পণ্য শতভাগ অরিজিনাল এবং কাস্টমারদের সুবিধার জন্য দারাজ মলের রয়েছে ১৪ দিনের রিটার্ন পলিসি।
ক্রেতাদের কেনাকাটার সুবিধার কথা মাথায় রেখে দারাজ (daraz.com.bd) অফার করছে পেমেন্ট পার্টনারদের মাধ্যমে ডিসকাউন্ট এবং ক্যাশব্যাক অফার। দারাজমল ফেস্টে সিটি ব্যাংকের গ্রাহকরা মাত্র একবার লেনদেনের মাধ্যমে পাবেন ১০% ছাড় (সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা) সাউথ ইস্ট ব্যাংকের প্রিপেইড এবং ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীরা একবার লেনদেনের মাধ্যমে উপভোগ করতে পারবেন সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক সুবিধা ।
দারাজমলের টিম লিড মনিকা কবির বলেন, ‘বিক্রেতাদের বিশ্বাসযোগ্যতার অভাবে ক্রেতাদের প্রায়ই ব্র্যান্ডের পণ্যের মানের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। আমাদের দেশে ই-কমার্সের ক্ষেত্রে আলিবাবার দীর্ঘ সময়ে গড়া প্রতিশ্রুতি এবং দারাজের বিশ্বাসযোগ্যতার কারণে ব্র্যান্ডপ্রেমীরা সহজেই তাদের পছন্দের ব্র্যান্ডের পণ্য নিশ্চিন্তে দারাজ মল থেকে কিনতে পারেন। এখানে কোন ত্রুটিযুক্ত কিংবা নকল পণ্য পাবার ভয় থাকে না। দারাজমল ফেস্টিভ্যাল অতি সুনামের সাথে বিগত বছরগুলোতে কাস্টমারদের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে এবং এবারের ফেস্টের সফলতা নিয়েও আমরা একইভাবে আত্মবিশ্বাসী।’