ব্যবসায়িক প্রয়োজনে পাসপোর্ট ছাড়াই ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নতুন করে আরো ১০ হাজর ডলার ব্যবহারের সুযোগ মিলছে ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের জন্য। ফলে শিগগিরই ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ২২ হাজার ডলার পর্যন্ত এন্ডোর্স করার সুবিধা পেতে যাচ্ছেন ই-ক্যাব সদস্যরা।
সম্প্রতি ধানমন্ডি-মোহাম্মদপুর ই-ক্যাব আড্ডায় মিলেছে এসব সুখবর। সুখবরটি দেন আড্ডার সঞ্চালক সাহাব উদ্দিন শিপন। জমজমাট এই আড্ডায় যোগ দিয়েছিলেন ১৯৯৯ সালে চালু হওয়া দেশের প্রথম ই-কমার্স সাইট মুন্সি জি ডট কম প্রতিষ্ঠাতা মুন্সি গিয়াস উদ্দিনও।
সাইবার শপ প্রতিষ্ঠাতা কে এম নিজাম উদ্দিন বলেন, গত কয়েক বছরে ই-ক্যাবের নামের সাথে মিশে গেছেন তমাল-শমী কায়সার।
২০১৬ সাল থেকে ই-ক্যাবে সংশ্লিষ্ট হয়ে তমাল-শিপনের তত্ত্বাবধানে অনেকগুলো ওয়ার্কশপ করেছেন বলে জানান অর্নব মোস্তাফা। সেই ওয়ার্কশপগুলো থেকে অনেকেই ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা থেকে ই-শপ বিডির মতো প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। আর এই কাজে আমি নিজের সর্বোচ্চটুকু দেয়ার চেষ্টা করেছি।
ই-ক্যাব এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য সানোয়ার হোসেন বললেন, ই-ক্যাব যে এতো বড় হবে আমি নিজেও চিন্তা করিনি। কোভিডের অবস্থায় এই সময় একটা সিরিয়াস ইস্যুতে ই-ক্যাব যে সংগ্রাম করেছে; তখন আজ যারা সামনে বসে আছে তাদের ফেসগুলো বেশি দেখা গেছে।
অগ্রগামী প্যানেল সদস্য পেপার ফ্লাই প্রতিষ্ঠাতা সিইও শাহরিয়ার হাসান বলেন, আমি আমার গত ছয় বছরের অভিজ্ঞতা দিয়ে দেশজুড়ে গ্রাম পর্যায়েও ই-কমার্সে পণ্য সরবরাহ করতে সক্ষম করে তুলতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের এই কাতারে যুক্ত করতে চাই।
আড্ডায় নিজেদের চাপিয়ে দেয়া কোনো এজেন্ডা নয়, সদস্যদের প্রত্যাশিত দাবি পূরণে সব সময় প্রস্তুত থাকার কথা জানান ফুডপ্যান্ডা সহ-প্রতিষ্ঠাতা আম্বারিন রেজা।
পূর্ণ প্যানেলে ভোটারদের কাছে রায় চেয়ে অপর প্রার্থী সাইদ রহমান বলেন, অনেকেই বলছেন আমাদের প্যানেলে প্রমিনেন্ট ই-কমার্স কোম্পানি নেই। কিন্তু সবাই যদি প্রমিনেন্ট হয় কাজ করবে কে। তাই অগ্রগামী প্যানেল সাজানো হয়েছে ভারসাম্য অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের দিয়ে।