বাজারে এখনো বোতামওয়ালা ফিচার ফোনের চাহিদা রয়েছে। এই ফোনগুলোতে রেডিও শোনা যায়। টর্চলাইটসহ আরও সুবিধা রয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেল, মোবাইল ফোনে টাকা পাঠানো বা ফ্লেক্সি লোডের কাজে নানা ব্র্যান্ডের নানা রকম ফিচার ফোন ব্যবহৃত হচ্ছে।
নতুন কয়েকটি ফিচার ফোনের দরদাম থাকছে এখানে
ওয়ালটন
জাভা-সমর্থিত নতুন ফোন এনেছে দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন। বাংলাদেশে ওয়ালটনের নিজস্ব কারখানায় তৈরি ‘ওলভিও এমএম১৯জে’ ফোনটি। দুই সিমের এই ফিচার ফোনে জাভা-সমর্থিত গেম এবং অ্যাপ ব্যবহার করা যাবে। এতে ফেসবুক, অপেরা মিনি রয়েছে। ২.৪ ইঞ্চির পর্দা, দুই পাশে এলইডি ফ্ল্যাশসহ ডিজিটাল ক্যামেরা, এলইডি টর্চ, ৩২ গিগাবাইট কার্ড, এমপিথ্রি, এমপিফোর, থ্রিজিপি প্লেয়ার, রেকর্ডিং সুবিধাসহ এফএম রেডিও, ব্লুটুথ ইত্যাদি রয়েছে। দাম ১ হাজার ৩০০ টাকা।
নকিয়া
নকিয়ার জনপ্রিয় ফিচার ফোন ৩৩১০। ফিচার ফোনজগতের রাজা বলা হয় এটিকে। রঙিন ২.৪ ইঞ্চি পর্দার ফিচার ফোনটি দুটি সংস্করণে এসেছে। এই ফোনে রয়েছে ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। দুটি মাইক্রো সিমকার্ড ব্যবহার করা যাবে। চাইলে এই ফোনে ৩২ গিগাবাইটের এসডি কার্ড যোগ করা যাবে। এফএম রেডিও, ক্যামেরা, ব্লুটুথ ফিচার রয়েছে। দাম ৪ হাজার ৫০০ টাকা।
স্যামসাং
গুরু মিউজিক-২ ফিচার ফোনটি বেশ সাড়া ফেলেছিল। এতে দুটি সিমকার্ড ব্যবহার করা যায়। ২ ইঞ্চি পর্দার ফোনটিতে ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত মাইক্রো এসডি কার্ড লাগানো যায়। সাদা রঙের ফোনটিতে রয়েছে ১ বছরের ওয়ারেন্টি। দাম ১ হাজার ৯৯০ টাকা।
সিম্ফনি
বাজারে এল৪০ মডেলের ফিচার ফোন এনেছে সিম্ফনি। এতে ২.৪ ইঞ্চির পর্দা, ডিজিটাল ক্যামেরা আছে। আরও রয়েছে এফএম রেডিও, টর্চলাইট ইত্যাদি। দাম ১ হাজার ১৩০ টাকা।
এ ছাড়া রাজধানীর মোবাইল বাজারগুলোতে আরও অনেক ব্র্যান্ডের ফিচার ফোন পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে ওকাপিয়া, জিওক্স, আইটেল, অ্যালকাটেলসহ নানা ব্র্যান্ডের ফিচার ফোন।