অনলাইনে প্রাইভেসি রক্ষার পাশাপাশি সুরক্ষিত থাকতে অনেকেই ভিপিএন সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। ভিপিএন মানেই হলো ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক। এর মাধ্যমে আপনি একটা ভার্চুয়াল লোকেশন ব্যবহার করে বিশ্বের যেকোনো ওয়েবসাইট ব্রাউজ করতে পারবেন।
করোনাকালে ‘অফিস ফ্রম হোম’ চালু হওয়ার পর অনলাইনে নিরাপত্তা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। তাই ভিপিএনের ব্যবহারও বেড়েছে অনেক গুণ। প্রযুক্তি বিশ্বে ভিপিএনের ছড়াছড়ি থাকলেও কিছু প্রতিষ্ঠান সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে সেরা ও নির্ভরযোগ্য ব্র্যান্ড হয়ে উঠেছে।
পছন্দের যেকোনো পণ্য সব থেকে কমদামে অর্ডার করতে ক্লিক করুন
তবে মনে রাখা ভালো, বেশিরভাগ ভিপিএন ব্যবহারকারীর ডিএনএস তথ্য ফাঁস করে থাকে। এই তথ্য ব্যবহার করে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডাররা যেকোনো অনলাইন কার্যক্রমে নজরদারি করতে পারে। এ কারণে ভিপিএন ব্যবহার করেও অনলাইনে সুরক্ষিত থাকছেন না ব্যবহারকারী।
প্রযুক্তি বিষয়ক সাইট সিনেট বিশ্বসেরা কয়েকটি ভিপিএন সেবার তালিকা প্রকাশ করেছে–
* এক্সপ্রেস ভিপিএন
কার্যক্রম: ৯৪+ দেশে
সার্ভার সংখ্যা: ১৬০টি জায়গায় ৩ হাজার সার্ভার
আইপি এড্রেস সংখ্যা: ৩০ হাজার
ক্রয় প্ল্যান: তিন মাস ফ্রি, এক বছরের প্ল্যান
* প্রোটন ভিপিএন
আইপি এড্রেস সংখ্যা : ৪০ হাজারের বেশি
সার্ভার সংখ্যা : ৬০টি জায়গায় ১,৩০০+ সার্ভার
ক্রয় প্ল্যান : ১ বছরের প্ল্যানে ছাড়, মাসে ৫.২০ ডলার
* নর্ড ভিপিএন
সার্ভার সংখ্যা: ৬২টি জায়গায় ৫ হাজার ২০০+ সার্ভার
আইপি এড্রেস সংখ্যা: ৫ হাজার
কার্যক্রম: ৬২ দেশে
ক্রয় প্ল্যান: দুই বছরের প্ল্যানে ছাড়, মাসে ৩.৭১ ডলার
ভিপিএন সেবার তালিকা তৈরিতে সিনেটের গবেষণা ও পরীক্ষায়–নিরাপত্তা যাচাই, সার্ভার সংখ্যা, রিমোট এক্সেস সুবিধা, আইপির ধরন, ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার, গ্রাহক সেবা ও রেটিংকে মূল্যায়ন করা হয়।