বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ই-সিম সেবা চালু করতে যাচ্ছে গ্রামীণফোন। পরিবেশবান্ধব এই ই-সিমে ৪জি নেটওয়ার্ক উপভোগ করা যাবে। সম্প্রতি গ্রামীণফোন তাদের ফ্যান পেজে ই-সিম চালুর ঘোষণা দেয়।
ই-সিম হল ফোনে ইনস্টল করা ভার্চুয়াল সিম। এটি ঠিক একটি ফিজিক্যাল সিম কার্ডের মতোই কাজ করে। আপনার যদি ই-সিম থাকে তাহলে ফোনে কোনও সিম কার্ড ঢোকানোর প্রয়োজন নেই।
সব মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেটে ই-সিম ব্যবহার করা যাবে না। ই-সিম সার্পোটেড হ্যান্ডসেটেই কেবল মিলবে এই সুবিধা। যদিও সেবাটি উপভোগ করতে গ্রামীণফোন সেন্টারে গিয়ে ই-সিম পরিষেবা চালু করে নিতে হবে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘ই-সিমের মতো উন্নত ও পরিবেশ-বান্ধব প্রযুক্তি বাংলাদেশে নিয়ে আসতে পেরে আমরা আনন্দিত।
গ্রামীণফোন জানায়, ৪জি ই-সিম সংযোগ পেতে হলে ক্রেতাদের ৪জি ই-সিম সমর্থন করে এমন ডিভাইস নিয়ে গ্রামীণফোনের এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) এবং নির্ধারিত গ্রামীণফোন সেন্টারে গিয়ে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ করে সেবাটি উপভোগ করা যাবে।
ই-সিমের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, অপারেটর পরিবর্তন করার সময় আপনাকে সিম কার্ড পরিবর্তন করতে হবে না। ফোন ভিজে গেলে বা পড়ে গেলে সিম নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও নেই।