প্রত্যেক সিরিজের মতোই এই সিরিজেও মোট ৪টি মডেল রয়েছে। সেগুলো হলো আইফোন ১৬, আইফোন ১৬ প্লাস, আইফোন ১৬ প্রো আর আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স। এরই মধ্যে পর্দা উন্মোচন হয়েছে আইফোন ১৬-এর। গত বছর আইফোন ১৫ লঞ্চ হওয়ার পরই আইফোন ১৬ কেমন হবে, কী কী ফিচার থাকতে পারে, কেমন হবে ক্যামেরা এসব নিয়ে চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে।
আইফোন ১৬-এর সবচেয়ে বড় চমক হচ্ছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। আইফোন ১৬-তে থাকছে এআই সুবিধা। অর্থাৎ আপনাকে এআই ব্যবহার করতে আলাদা করে চ্যাটবট ডাউনলোড করতে হবে না, ফোনেই ইনস্টল করা থাকবে। তবে এআই সার্কিটের জন্য আলাদা কোনো চার্জ নিচ্ছে না কোম্পানি।
আইফোন ১৬ ও ১৬ প্লাসে বায়োনিক এ১৮ চিপ এবং ১৬ প্রো ও ১৬ প্রো ম্যাক্সে বায়োনিক এ১৮ প্রো চিপ থাকছে। ১৬ সিরিজিটি অ্যাপলের এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় স্ক্রিনের আইফোন আনল। এই সিরিজের প্রো ডিসপ্লে আকার ৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি আর প্রো ম্যাক্স ৬ দশমিক ৯ ইঞ্চি। আগের সিরিজের তুলনায় এই সিরিজে ব্যাটারির সক্ষমতাও বাড়ানো হয়েছে। ক্যামেরা ফিচারেও আছে নতুন চমক।
নতুন আইফোনের ফোনগুলোর সাইড প্যানেলে যুক্ত হচ্ছে অ্যাকশন ও ক্যাপচার বাটন। সিরিজের চারটি মডেলেই থাকছে ‘ক্যাপচার’ বাটন, যেটির সাহায্যে ফোনের লক না খুলেই খুব সহজে ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা যাবে।