রং রূপ, ঐশ্বর্য, ঐতিহ্যে ভরপুর টাংগাইল জেলা ঢাকা বিভাগের আয়তনে ১ম এবং জনসংখ্যার দিক দিয়ে ২য় বৃথত্তম জেলা। এ জেলায় রয়েছে ৪০ লাখ লোকের বাস৷ একাদশ দ্বাদশ শতাব্দীর ইতিহাসেও এ জেলায় বিভিন্ন রাজবংশের শাসন আমলের কথা খুজে পাওয়া যায়৷ তার মানে কতটা পূরণ এ জেলার ইতিহাস। আর এর ফলশ্রুতিতে এখানে আছে অনেক রাজবাড়ী, জমিদারবাড়ি যা আমাদের পর্যটকদের আকৃষ্ট করে।
আগে ময়মনসিংহের মাঝে অবস্থিত থাকলে ও বিভিন্ন আন্দোলনের ফলে ১৯৬১ সালে এটি আলাদা একটি জেলায় উপনীত হয়।
চারপাশে নদী বেষ্টিত এ জেলা। বিদ্যার দিক থেকে ও অতুলনীয় টাংগাইল জেলা ৷ আছে স্বনামধন্য বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ, ভার্সিটি, ক্যান্টমেন্ট সহ অনেক কিছুই।
আছে যমুনা রিসোর্ট, মহেরা জমিদারবাড়ি, করটিয়া জমিদারবাড়ি, দেলদুয়ার এর জমিদারবাড়ি, আছে আতিয়া মসজিদ, গোপালপুর এর ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ সহ নানান ঐতিহ্যমন্ডিত জায়গা।আছে ছোট বড় অনেক শিল্প, আছে কৃষিজ পণ্যের বিশাল সমহার।অর্থনীতিতে অনেক ভূমিকা রাখতে পারে এ জেলা।
☞ টাংগাইল এ অর্থকারী পণ্য সম্পর্কে
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কোন পণ্যের নাম আসলে প্রথমে ই চলে আসে আমাদের তাঁত শিল্প যার ইতিহাস হাজার বছরের পুরনো হলে ও বিস্তার লাভ করেছে ঊনবিংশ শতাব্দীর দিকে। বিশেষ করে ১৯০৬ সালে যখন মহাত্মা গান্ধী স্বদেশী আন্দোলনের ডাক দেন এবং লন্ডন সহ বিভিন্ন বিদেশী পোশাক বর্জন এর আহবান জানান তখন আমাদের তাঁত শিল্পের ব্যাপক প্রসার হয়৷ এর ই ধারাবাহিকতায় ২০০১ এর শুমারী তে শুধুমাত্র টাংগাইল জেলাতেই পাওয়া যায় এক লাখ এর বেশি তাঁত, দুঃখজনক হলেও এটাই সত্যি যে ২০১২ র শুমারী তে এ তাঁত এর পরিমাণ কমে ৬০০০০ পাওয়া যায়। কিন্তু হ্যা, ২০১৯ এর শেষ থেকে রাজীব আহমেদ স্যার এর দেশী পণ্যের ডাক দেয়াতে তা আবারো বাড়তে শুরু করেছে।
আছে টাংগাইল এর চমচম। টাংগাইল এবং এই চমচম নামটা একসাথে জড়িয়ে আছে ঐতিহ্যের সাথে।
আমরা জানি যে বাংলাদেশ পাটশিল্প রপ্তানি তে বিশ্বে প্রথম। এই পাট দিয়ে ও ভরপুর টাংগাইল জেলা। প্রায় প্রতটি উপজেলায় পাট চাষ হয় এবং বাংলাদেশ এ পাটের কথা আসলেই টাংগাইল নামটি ও চলে আসে। গত বছর প্রায় ৫০০০০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে পাটের শুধুমাত্র টাংগাইল এ ই।
এছাড়া ও আমাদের আছে মধুপুর এর রাবার বাগান। যেখানে রাবার এর চাষ হয় যা অনেক প্রয়োজনীয় একটি পণ্য।। এটি আমাদের সম্পদ, যদিও অতিরিক্ত আমদানীর কারণে দেশে উৎপাদন এর লক্ষ্যমাত্রা এখন কমে গিয়েছে।
আমাদের এখানে কফির বাণিজ্যিক চাষ হচ্ছে এবং বাম্পার ফলন ও পাচ্ছে কৃষক। বাংলাদেশ এ কফি বলতে শুধু পার্বত্য জেলাগুলো না এখন টাংগাইল এ ও হচ্ছে।
চাষ হয় প্রচুর চীনাবাদাম এর। আমাদের অন্যতম একটি সম্পদ মধুপুর বন এর কাঠ। এখানকার কাঠ এত নামকরা যে এখানে হাট বসে কাঠ এবং এর তৈরি জিনিসপত্র বিক্রির যেখান থেকে সপ্তাহে ই কোটি টাকার কেনাবেচা হয়। এছাড়াও ফলন হয় প্রচুর সরিষার, যা থেকে উৎপন্ন তেল এবং মধু র বাণিজ্যিক ভাবে বিপনন হচ্ছে। এছাড়া ও টাংগাইল এ এখনো আছে ঘানিতে ভাংগা সরিষার তেল।
মধুপুর এর জলছত্র বাজার আনারস এর রাজধানী, এখানকার আনারস অনেক বিখ্যাত এবং কলার ও বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ হয়।
পাশাপাশি এখানে মাল্টা চাষ হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে, যা আমাদের আমদানী করতে হয়, মাল্টার প্রসার হলে আমদানীখাত কমবে অনেকাংশে। এছাড়া ও লেবু, পেপে, আদা হলুদ সব ই হয় এখানে আনারস, কলা র বাগানের মাঝে মাঝেই।
এছাড়া ও এখানে সূর্যমুখীর চাষ হচ্ছে এবং চাষের জন্য ও আছে অনেক প্রকল্প। মোটকথা এ এলাকা আমাদের অর্থকারী অনেক ধরণের পণ্যের সমাহার৷
☞ই-কমার্স এ পণ্যগুলো তুলে ধরতে উদ্যোক্তাদের করণীয়ঃ
প্রথমত যদি বলি নিজেদের জেলায় এত পণ্য, প্রতিটা পণ্য নিয়ে নিজে কাজ করা সম্ভব না। কোন পণ্য কে তুলে ধরতে চাই সেটা ঠিক করতে হবে৷ কাজ করলাম আর কেউ কিনবে এমন না ব্যাপার গুলো। তাই পণ্য কে আগে সবার সামনে সুন্দর করে প্রেজেন্ট করতে হবে এজন্য প্রয়োজন কন্টেন্ট এর। একটা কন্টেন্ট তখন ই সুন্দর হবে যখন ঐ পণ্য নিয়ে নিজে ডিটেইলস জানবো। তাই ঐ পণ্য নিয়ে প্রচুর স্টাডি করতে হবে৷
মানুষ যেন পণ্যের প্রতি আকৃষ্ট হয় সে কারণে পণ্য সম্পর্কে, এর ভালো মন্দ, সুবিধা, কেন ক্রেতা তা কিনবে, এর পিছনের কথা গুলো ক্রেতাদের সামনে উপস্থাপন করতে হবে। তবেই সাধারণ মানুষের মাথায় পণ্য সম্পর্কে কিছু সেট হবে এবং সেই পণ্য নিয়ে কোন উদ্যোক্তা কাজ করতে গেলে তা ক্রেতা সাধারণ এর কাছে একসেপট্যাবল ও হয়ে উঠবে।
এখন সবাই যেহেতু আমরা ভালো লিখতে পারিনা তাই প্রাকটিস করতে হবে৷ এই প্রাকটিস এর জন্য ডিএসবি (ডিজিটাল স্কিলস ফর বাংলাদেশ) গ্রুপ এর রাইটিং প্রাকটিস খুব ই কার্যকর। এর মাধ্যমে ২ মিনিটে একটি পুরো পোস্ট পড়ে ৮ মিনিট ধরে লেখার মাধ্যমে মাথায় ইন্সট্যান্ট গুছিয়ে লেখার একটা অভ্যাস হয় যা আমাদের নিজেদের পণ্য সম্পর্কে সুন্দরভাবে তুলে ধরতে সাহায্য করে।
রাজীব আহমেদ স্যার ডিএসবি গ্রুপ কে এমনভাবেই সাজিয়েছেন যে এখানে ই-কমার্স এর খুঁটিনাটি সব কিছু সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। সার্চ দিলেই পেজ, গ্রুপ, কন্টেন্ট রাইটিং, স্টোরি টেলিং বা আরো যা লাগে সব কিছুই পাওয়া যায় এখানে। সার্চ করে পড়তে হবে, জানতে হবে। স্টোরি টেলিং এর মাধ্যমে নিজেদের পণ্যকে প্রেজেন্ট করতে হবে সকলের সামনে।
রিডিং সিলেবাস কমপ্লিট করতে হবে কেননা এই টাস্ক টা কমপ্লিট করলে পড়ার একটা দারুণ অভ্যাস হয়, যা আমাদের জন্য খুব বেশি জরুরী। নিজে পড়ে না জানলে জানানো যাবেনা কাউকে ই। ই-কমার্স এ সব পণ্যের সম্ভাবনা নেই এটাই সত্যি কিন্তু সম্ভাবনা তৈরি করে নিতে হবে এটাও তেমনি সত্য।
বেশি জানলে, পণ্য নিয়ে কনফিডেন্ট আসে যা আমাদের উদ্যোগ শুরুর দিকেই ভালো ফিডব্যাক এর সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
☞টাংগাইল জেলা থেকে আপনি সহ অনেকেই রিডিং সিলেবাস শেষ করার চেষ্টা করছেন৷ ক্যারিয়ার এ এটা কেমন ভূমিকা রাখবে?
আমরা উদ্যোক্তা হই, কিংবা স্টুডেন্টস কিংবা চাকুরীজীবি প্রত্যেকের জন্যই রিডিং সিলেবাস খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ছোট থেকে পড়াশুনায় ভালো থাকলে ও কিংবা ইংরেজিতে ভালো মার্কস পেলে ও আমাদের ইংরেজি নিয়ে একটা জড়তা থেকে যায়, একটা ভীতি কাজ করে আর এই ভীতি টা একটা সময় বিরক্তির কারণ হয়ে যায়৷ বিশেষ করে গ্রামাটিক্যাল যে ব্যাপারগুলো, এগুলো মাথায় এমন ই প্রভাব সৃষ্টি করে যে তা বিরক্তির চরম লেভেল এ নিয়ে যায়, এমন হয় যে আমরা যেন ইংরেজি দেখলেই পালাতে চাই বা স্কিপ করতে চাই। রিডিং সিলেবাস শেষ করলে এই বোরিংনেস টা থাকবেনা ইংলিশ এর প্রতি, ইংরেজি পড়ার খুব ভালো একটা অভ্যাস হয়ে যায়।
স্যার যা বলেন তাতে রিডিং সিলেবাস পড়ার নিয়ম হলো এমন যে ক্লাস ওয়ান থেকে টুয়েলভ পর্যন্ত বইগুলো শুধু চোখে দেখে যাবো ৫ বার, ডিকশনারি দেখার ঝামেলা নাই এবং অর্থ বুঝার চেষ্টা করার ও দরকার নেই। এর ফলে হয় কি ইংরেজি পড়তে গিয়ে এই যে বারবার ডিকশিনারি দেখে শব্দ খুজে বের করার বিরক্তি এটা থাকেনা। একটা বাক্যে একটা শব্দ পাইনা ডিকশিনারি খুজি, আবার আরেকটা বাক্যে একটা পাইনা ডিকশিনারি খুজি, বারবার এই কাজ পড়ার গতি কমিয়ে দেয় এবং বিরক্তি প্রভাব ফেলে। অথচ শুধু চোখ বুলিয়ে যাওয়ার ফলে এগুলোর কিছুই ফেস করতে হয়না এবং দেখা যায় প্রথমবার আমরা যা পড়েছি বা কিছু হয়তো বুঝিনি ৫ম বারে তা অটোমেটিকভাবে ই আমরা বুঝতে পারছি। এর ফলে সময় বেচে যাচ্ছে শব্দ খোজার, নতুন অনেক শব্দ মাথায় গেঁথে যাচ্ছে অর্থসহ এবং পড়া টা ও বেশ ভালো ফিলিংস নিয়ে পড়া হচ্ছে।
আমরা নিজেদের পণ্য রিলেটেড কিছু সার্চ করতে ও ইংরেজি আর্টিকেল পেলে স্কিপ করি, রিডিং সিলেবাস এর জন্য তা আর হবেনা৷ কেননা একটা ভালো ইংলিশ পড়ার অভ্যাস অলরেডি আমাদের হয়ে যাচ্ছে।
ই-কমার্স বা নিজেদের বিজনেস বা জব এর প্রেজেন্টেশন কত জায়গাতে ই ইংরেজি র প্রয়োজন হয়। সব জায়গাতে ই নিজেদের প্রমান করার সুযোগ থাকে ইংরেজি দক্ষতা দিয়ে। এটি খুব ভালো একটি প্রাকটিস আমাদের জন্য এদিকে।।।
যারা স্টুডেন্ট তাদের জন্য অবশ্যই এটি আশীর্বাদ কেননা ভীতিকর ইংরেজি এর মাধ্যমেই হতে পারে ভালো লাগার সাবজেক্ট।
যারা ই এই সিলেবাস এর সাথে আছেন, শুরু করেছেন সবার প্রতি ই পরামর্শ থাকবে এই প্রাকটিস শেষ করব নিজেদের দক্ষতা অর্জন করার। নিজের ভেতরের আমূল পরিবর্তন টের পাওয়া যায় এর মাধ্যমেই।
☞ টাংগাইল পণ্যের ই-কমার্স এ সম্ভাবনা নিয়ে কিছু কথা
ই-কমার্স এ সম্ভাবনাময় পণ্যের কথা আসলেই প্রথমে চলে আসে টাংগাইল এর তাঁত পন্য। যদিও অলরেডি অনেক উদ্যোক্তা আছে এ সেক্টর এ, শুধু যে আমাদের টাংগাইল এ তা না, আছে সারা বাংলাদেশ এ ও। তারপর ও এটাই সত্য আরো যত উদ্যোক্তা আসবে এ সেক্টর কে, তত ই বেশি প্রসার হবে এ পণ্যগুলোর এবং আসবে অনেক নতুনত্ব।।।।
টাংগাইল এ রয়েছে কৃষি পণ্যের সমূহ সম্ভাবনা ই-কমার্স সেক্টর এ। এখানে প্রচুর পরিমাণে আনারস এর ফলন হয় এবং আনারস এর রাজধানী হিসেবে খ্যাত আমাদের মধুপুর এর জলছত্র বাজার।। এছাড়া ও এখানে হয় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কলার চাষ।
আমরা জানি যে পাট এর ফাইবার থেকে অনেক ধরনের পণ্য তৈরি হয়। ঠিক তেমনি আনারস এর পাতা এবং কলা গাছ পচা থেকে তৈরি হয় এক ধরণের আঁশ যা থেকে তৈরি করা হয় ব্যাগ, র্যাক, বিভিন্ন শোপিছ, পাপস, কার্পেট, টিস্যুবক্স সহ অনেক কিছু যা ই-কমার্স সেক্টরে আনা হলে তা হতে পারে নতুন একটি সেক্টর। এখানে ঘরে বসা নারীরা মিলে এসব তৈরি করে কিন্তু এখনো রয়েছে শিল্পের ছোয়ার অভাব।
এখানে আনারস, কলার মাঝে মাঝে ফলানো হয় আদা, হলুদ, পেঁপেঁ সহ আরো অনেক কিছু। এগুলো ও ই-কমার্স সেক্টরে বহুল সম্ভাবনাময়। মধুপুর এর কফি এখানে নতুন হলেও হচ্ছে বাম্পার ফলন। নেই তেমন প্রচারণা।
তাছাড়া ও এখানে মাল্টার চাষ হয় যা প্রচুর আমদানী করতে হয় প্রতি বছর ই অথচ দেশে ই এইনফল গুলো সম্ভব হলে আসলেই আমাদের অর্থনীতিতে ও প্রভাব ফেলবে। এছাড়াও লেবু, স্কোয়াশ, পার্পেল আলু, চীনাবাদাম সহ অনেক কিছুর বাণিজ্যিক ফলন হয় এখানে। কয়েকবছর আগে ও আমরা এসব ই-কমার্স এ আসবে তা ভাবিনি কিন্তু এখন যেহেতু প্রতিটি উপজেলাতে ডেলিভারি সিস্টেম আছে তাই এগুলো শুধু উদ্যোগ নেয়ার অপেক্ষা।
টাংগাইল এ বিভিন্ন উপজেলায় হয় গম, যে গমের লাল আটার রুটি ই-কমার্স এ বিশাল জায়গা দখল করে নিতে পারে কেননা এখন সবাই স্বাস্থসচেতন এবং ডাক্তার রা ও লাল আটার রুটিকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে।
এখানে এখন ও বাঁশ ও বেত শিল্পের শিল্পী রা আছে। যারা বাঁশ এর খাট, চেয়ার, বিভিন্ন র্যাক, ঝুড়ি, টুপরি সহ বিভিন্ন পণ্য এবং শীতলপাটি তৈরি করে। শীতলপাটি অনেক বেশ সম্ভাবনাময় পণ্য৷
টাংগাইল কাঁসা ও পিতল এ ঐতিহ্যমন্ডিত জেলা। এখানের কাঁসা পিতলের পণ্য এতটাই প্রসিদ্ধ ছিলো যে ব্রিটিশ সময়ে ব্রিটিশরা এসব কর্মকারদের কাজ দেখে পুরস্কৃত করেছেন। এখন যদিও এ পেশা থেকে সরে আসছে কর্মকার রা তবুও ই-কমার্স উদ্যোক্তা রা উদ্যোগ নিলে তা আবার আশার মুখ দেখবে অবশ্যই।
মৃৎশিল্প ও হাড়াতে বসেছে তাদের ঐতিহ্য, অথচ টাংগাইল এর বিভিন্ন উপজেলায় এখনো রয়েছে কুমারদের আধিক্য।
এছাড়া এখানকার চমচম বিশ্ববিখ্যাত, যা আর। কোথাও পাওয়া যায়না। এখন এহেতু টাংগাইল শহর থেকে অন্যান্য শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অনেক ভালো তাই এসব ই আসতে পারে ই-কমার্স এর আওতায়। প্রয়োজন শুধু উদ্যোগ নেয়ার, প্রচার এবং প্রসারের। এখন এসব ই উঠে আসবে ই-কমার্স এ শুধু সময়ের অপেক্ষা।
লেখক,
রোখসানা আক্তার পপি
স্বত্বাধিকারী: ইপ্পি শপিং