গণকমিশনের চেয়ারম্যান সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও সদস্য সচিব ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজসহ গণকমিশনের অর্থের উৎস অনুসন্ধানে দুদক চেয়ারম্যানের কাছে এই শ্বেতপত্র দিয়েছে ‘ইসলামিক কালচারাল ফোরাম বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন।
সোমবার (২৩ মে) ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা গাজীপুর দেওনার পীর অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ বরাবর এই স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- ইসলামিক কালচারাল ফোরাম বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা মো. নাজমুল হক, নির্বাহী সদস্য মাওলানা আবু জাফর কাসেমী, মাওলানা মানসূরুল হক, মাওলানা আবুল কাসেম আশরাফী, মাওলানা রিয়াদুল ইসলাম, মুফতি আব্দুর রাজ্জাক কাসেমী, মুফতি ওয়াহিদুল আলম, মুফতি আব্দুর রহিম, আলহাজ ফজলুল হক ও মাওলানা মোতাহার উদ্দিন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, কওমি মাদরাসাতে সাধারণত নিম্নবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে-মেয়েরা বেশি পড়াশোনা করে। সরকারি অনুদান না নিয়েই শিক্ষিত জাতি গঠনে আমরা নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছি, অথচ আমাদের উৎসাহ না দিয়ে তারা (গণকমিশন) উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সরকারের সঙ্গে সংঘাত ঘটানোর চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, যারা আমাদের রাজপথে নামতে বাধ্য করছে তাদের অভিযোগ প্রত্যাহার করতে এবং আয়-ব্যয় ও অর্থের উৎস খুঁজে বের করতে আমরা দুদককে অনুরোধ জানিয়েছি।
এরপর ২০ মে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এক অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, গণকমিশনের কোনো ভিত্তি নেই। অভিযোগের প্রমাণ না থাকলে সে অভিযোগ আমলে নেওয়া হয় না।