দেশের বাইরের কোনো ভিসা আবেদন কিংবা দাপ্তরিক কাজের ক্ষেত্রে বাংলা ভাষার কোনো ডকুমেন্ট সাবমিশন করা যায় না। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশে অনুমোদিত কোনো অনুবাদ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ডকুমেন্টটি ইংরেজিতে অনুবাদ করে এবং সেটি একজন নিবন্ধিত নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে নোটারি করে এরপর অ্যাম্বেসিতে জমা দিতে হয়। তবে অনুমোদিত নোটারি পাবলিকের সংখ্যা হাতে গোনা হওয়ায় আবেদনকারীদের পড়তে হয় অনেক ধরণের ঝক্কি-ঝামেলায়।
ভিসা আবেদনকারীরা অনেকসময় দ্রুততম সময়ে নোটারিকৃত ডকুমেন্ট অ্যাম্বেসিতে জমা দিতে চান। সেক্ষেত্রে নোটারি পাবলিকের সেবাও প্রয়োজন হয় দ্রুত। বর্তমানের ট্রেডিশনাল নোটারি পাবলিক সেবা এতটা দ্রুততর নয়, এবং অনলাইনে নোটারি পাবলিকের সেবা পাওয়া যায় না।
অনুবাদ এবং নোটারির কাজটিকে একদম সহজ করার জন্য অনলাইনেই অনুবাদ সেবা দিচ্ছে নোটারি বাংলাদেশ। সরকার অনুমোদিত এই প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনেই যেকোনো ডকুমেন্ট গ্রহণ করে সেটির অনুবাদ এবং সরকারি নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে নোটারিকৃত ডকুমেন্ট গ্রাহককে সরবরাহ করছে।
মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যেই ডকুমেন্ট নোটারি সেবা প্রদান করে ইতিমধ্যে গ্রাহকদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ ব্যাপারে কথা হলো প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ যারীন রাফা তুষি-র সঙ্গে। তিনি জানালেন, আমরা বিভিন্ন অ্যাম্বেসির রিকোয়ারমেন্ট সম্পর্কে একেবারে সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহ করি। সে অনুযায়ী গ্রাহকদের ডকুমেন্টগুলো অনুবাদ এবং নোটারি করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তা সরবরাহ করা হয়।
আমেরিকা, কানাডা, শেঙ্গেন এবং অস্ট্রেলিয়া সহ বিভিন্ন দেশের ইমিগ্রেশন বিভাগের আলাদা আলাদা ডকুমেন্ট অনুবাদ এবং নোটারি রিকোয়ারমেন্ট রয়েছে। নোটারি বাংলাদেশ সমস্ত রিকোয়ারমেন্ট ফুলফিল করে গ্রাহকদের সেবা প্রদান করে। তুষি জানালেন, আমরা এটা নিশ্চিত করতে চাই যে গ্রাহকের নোটারি সংক্রান্ত জটিলতায় যেন ভুগতে না হয়। তাই দ্রুততম সময়ে অনলাইনে এবং অফলাইনে আমরা সেবা প্রদান করছি। আমাদের প্লাটফর্মে একাধিক সরকারি নোটারি পাবলিক যুক্ত রয়েছেন, যাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমরা অল্প সময়ে সেবা দিতে পারি।
ট্রেডিশনাল নোটারি সেবার চেয়ে অনলাইন এই নোটারি সেবা অনেক কম খরুচে বলেও জানালেন উদ্যোক্তারা। গ্রাহকরা সরাসরি Notary.com.bd সাইট থেকে সেবা নিতে পারবেন, আর প্রয়োজনে ফোনে কিংবা হোয়্যাটসঅ্যাপেও সেবা পাওয়া যাবে।
অনলাইনে অনুবাদ সেবা সর্ম্পকে জানতে ভিজিট করুণ: Notary.com.bd