গ্লোবাল স্মার্ট ডিভাইজ ব্র্যান্ড অপো ৯ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে একটি চাকচিক্যপূর্ণ অনলাইন ইভেন্টের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের বাজারে তাদের অপো নিয়ে এসেছে তাদের জনপ্রিয় রেনো সিরিজের – অপো রেনো৫ । ৩৫৯৯০ টাকা বাজারমূল্যের রেনো৫ এ ৬৪ মেগাপিক্সেলের কোয়াডক্যাম ম্যাট্রিক্সের সাথে থাকছে এআই মিক্সড পোর্টেট এবং ডুয়াল-ভিউ ভিডিও মোড । উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেনো৫ এর প্রোডাক্ট অ্যাম্বাসাডর হিসেবে বিশিষ্ট মডেল ও অভিনেত্রী সাবিলা নূর উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অপো বাংলাদেশ এইডি’র ব্র্যান্ড ম্যানেজার, উইদার এবং পাবলিক রিলেশন ও কমিউনিকেশন ম্যানেজার জোশিতা সানজানা রিজভান।
একটি চমৎকার ক্যামেরা অভিজ্ঞতার জন্য অপো রেনো৫-এ আছে ৬৪ মেগাপিক্সেলের কোয়াড রিয়ার ক্যামেরা। এতে আরো আছে ৮ মেগাপিক্সেলের আল্ট্রা-ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা, একটি ম্যাক্রো ক্যামেরা এবং একটি মনো লেন্স। এছাড়া এর ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ৪৪ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরায় ব্যবহারকারীদের সেলফি তোলার অভিজ্ঞতা হবে আরো অনন্য। অপোর উন্নত এইচডিআর অ্যালগরিদম, এআই হাইলাইট ভিডিও সহ চমৎকার আল্ট্রা নাইট ভিডিও অ্যালগরিদম এবং এআই হাইলাইট ভিডিও নিজে থেকে উজ্জ্বলতা ও ডিটেইলসের ভিডিও করতে সাহায্য করবে। ফুল ডাইমেনশন ফিউশন (এফডিএফ) পোর্ট্রেট ভিডিও সিস্টেম এবং এআই হাইলাইট ভিডিও তরুণ প্রজন্মকে অধিক ডিটেইলসে ছবি এবং ভিডিও ধারণে সাহায্য করবে।
সম্পূর্ণ কম্প্যাক্ট ফর্ম ফ্যাক্টরে (ফ্যান্টাসি সিলভারের) রেনো৫ ফোনটি মাত্র ৭.৮মিমি এবং ওজনে মাত্র ১৭১ গ্রাম। রেনো৫ এর প্রাণবন্ত ও প্রিমিয়াম ডিজাইনে চকচকে পিছনের প্যানেলেটি দেখতে অনেকটা মিল্কিওয়ের মতো এবং এতে আলোর অসাধারণ প্রতিফলনে ব্যবহারকারীদের হাতে এনে দিবে সম্পূর্ণ ছায়াপথ।
রেনো৫-এ আছে ৫০ ওয়াট ফ্ল্যাশ চার্জ, যা ফোনটির ৪,৩১০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারির ৮০ শতাংশ মাত্র ৩১ মিনিটে চার্জ করতে পারবে। রেনো৫ এর বিশাল ৬.৪-ইঞ্চি ৯০ হার্টজের অ্যামোলেড ডিসপ্লের স্ক্রিন-টু-বডি রেশিও ৯১.৭ শতাংশ। ৮ ন্যানোমিটারের স্ন্যাপড্রাগন ৭২০জি চিপসেট, ৮ গিগাবাইট র্যাম ও ১২৮ গিগাবাইট স্টোরেজের এই ফোনটি প্রযুক্তিপ্রেমীদের দিবে চমৎকার স্মার্টফোন অভিজ্ঞতা। । ফোনটি অ্যান্ড্রয়েড ১১ উপর ভিত্তি করে কালারওএস ১১.১ এ চলে, যা স্মার্টফোনটি আর সহজে ব্যবহারে সাহায্য করবে।
এই অনুষ্ঠানে অপো বাংলাদেশ এইডি’র পাবলিক রিলেশন ও কমিউনিকেশন ম্যানেজার জোশিতা সানজানা রিজভান বলেন, “অপো’তে আমরা ‘টেকনোলজি ফর দ্য ম্যানকাইন্ড, কাইন্ডনেস ফর দ্য ওয়ার্ল্ডে’ বিশ্বাস করি এবং আমরা এই অনুপ্রেরণা থেকেই এই শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবন নিয়ে আসছি। আমাদের অনন্য ইমেজিং ফিচারসমূহ ‘পিকচার লাইফ টুগেদারে’ সবাইকে উত্সাহিত করবে এবং স্মার্টফোন ফটোগ্রাফিকে সবার জন্যে আগের চেয়ে সহজ করে তুলছে।”