এলিয়েন নিয়ে সব চেয়ে বেশি ও ব্যাপক আকারে গবেষণা চালাচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।
তারা এই গবেষণার সূত্রে মহাকাশে সাংকেতিক বার্তাও পাঠাচ্ছে। এই বার্তা পৃথিবী ছেড়ে মহাকাশে ছড়িয়ে পড়লে গবেষণায় নতুন তথ্য জানার চেয়ে উল্টো বিপত্তি ঘটবে বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীদের একাংশ।
সৌরজগতের বাইরে আর কোনো সৌরজগৎ আছে কিনা, তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে কৌতূহলের অন্ত নেই। সব দেশই নিজেদের মতো করে অনুসন্ধান করছে আরেক সৌরজগতের।
এই অনুসন্ধানের প্রধান জিজ্ঞাসা হল, এলিয়েন বলতে সত্যিই কি কিছু আছে?
বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, সৌরজগতের বাইরে যদি সত্যিই কোনো ভিনজগৎ থেকে থাকে, সেখানকার ভিন্ন ধাঁচের প্রাণীও তবে তারা পৃথিবী থেকে পাঠানো বার্তার সূত্র ধরে খোঁজ পেয়ে যেতে পারে পৃথিবী নামক গ্রহটির।
আর পৃথিবীর অস্তিত্ব জেনে গেলে সেটা পৃথিবীর জন্য মোটেও ভালো হবে না। কেননা, যদি এলিয়েনরা পৃথিবী আক্রমণ করে, তবে সেটা একটা ভয়ানক ব্য়াপার হবে।
মার্কিন সংস্থা নাসা মহাকাশে ‘বেকন ইন দ্য গ্যালাক্সি’ নামের বার্তা পাঠিয়েছে। অক্সফোর্ডের ফিউচার অব হিউম্যানিটি ইনস্টিটিউটের সিনিয়র বিজ্ঞানী অ্যান্ডার্স স্যান্ডবার্গ জানিয়েছেন, মহাকাশে এরকম বার্তা পাঠানো পৃথিবীর বিপদ বাড়তে পারে।