ভিডিওতে তৃতীয় পক্ষের ফ্যাক্ট চেকারদের কাছ থেকে টেক্সট এবং লিংক দেখানো শুরু করবে ইউটিউব। মেইল-ইন ব্যালট সম্পর্কিত ভিডিওতে এই ফ্যাক্ট চেকার বসানোর কথা ভাবছে ভিডিও স্ট্রিমিং প্লাটফর্মটি।
নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের আগে ভুল তথ্য দমনের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ইউটিউব বলেছে, গত বছর ব্রাজিল এবং ভারতে প্রথম চালু হওয়া তৃতীয় পক্ষের ভোটার নিবন্ধন সংক্রান্ত অনুসন্ধান সংক্রান্ত প্রশ্নের তথ্য পরীক্ষায় একটি তথ্য পর্যবেক্ষণ প্যানেল গঠন করা হয়। তারাই মেইলে ভোট প্রদান সংক্রান্ত বিষয়গুলো যাচাই করবে।
এর আগে অনলাইন থেকে ক্ষতিকর কনটেন্ট সরানোর লক্ষ্যে প্রথম পদক্ষেপের বিষয়ে বড় বিজ্ঞাপনদাতাদের সঙ্গে একমত হয়েছে ফেসবুক, ইউটিউব এবং টুইটার।
বুধবার ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অফ অ্যাডভার্টাইজারস-এর ঘোষণা করা চুক্তিমতে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং হয়রানির মতো ক্ষতিকর কনটেন্টের জন্য প্ল্যাটফর্মগুলোকে সাধারণ একটি ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে হবে এবং অভিযোগের জন্য একটি মান নির্ধারণ করতে হবে।
বাইরের নিরীক্ষক দিয়ে কনটেন্ট যাচাই ব্যবস্থা পরীক্ষা করাতেও সম্মতি দিয়েছে প্ল্যাটফর্মগুলো। বিজ্ঞাপনের সঙ্গে কোন কনটেন্ট দেখানো হবে সেগুলোর ওপর বিজ্ঞাপনদাতাদেরকে আরও নিয়ন্ত্রণ দিতেও রাজি হয়েছে তারা।