মনিকার উদ্যোগের নাম ‘কন্যাসুন্দরী’। তিনি ঢাকায় থাকেন। আর উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করছেন প্রায় চার বছর। তাঁর শুরুর গল্পটা এমন, ‘আমি প্রথমে কাজ শুরু করেছিলাম দেশি থ্রি-পিস নিয়ে। একটা সময় পর অফলাইনে শপ নেওয়াকে কেন্দ্র করে আমি ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হই। এরপর অনেক দিন বসে ছিলাম এবং ভেবেছিলাম ব্যবসাটা ছেড়ে দেব। কিন্তু অনেক চিন্তা-ভাবনা করে মনে হলো, এই জায়গাটা আমার খুব ভালোলাগা ও ভালোবাসার জায়গা। আমি কখনওই এই কাজ ছাড়তে পারব না।এরপর থ্রি-পিসের কাজ বাদ দিয়ে নতুনভাবে শুরু করলাম, দেশি তাঁতের শাড়ি নিয়ে কাজ। প্রথম প্রথম তাঁতের শাড়ি নিয়ে অল্প পরিসরে কাজ শুরু করলেও এখন আমার কাজের পরিধি বেড়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। আমি আমার নিজস্ব ডিজাইনে কাজ করি। এ কারণে অনেক বেশি সাড়া পাচ্ছি। আলহামদুলিল্লাহ।’
ই-কমার্স নারী উদ্যোক্তা হতে পেরে গর্ববোধ করেন মনিকা। তাঁর কাজের মাধ্যমে তাঁতি ও ব্লকের কারিগরেরা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে। আর তাঁতশিল্পে কিছুটা হলেও অবদান রাখতে পারছেন বলে মনে করেন এ উদ্যোক্তা।