ডার্ক মোড : অ্যান্ড্রয়েড এ সংস্করণে সব প্রি-ইনস্টল করা অ্যাপের মধ্যে থাকবে ডার্ক মোডের সুবিধা। যা ব্যবহারের ফলে অ্যামোলেড ডিসপ্লে যুক্ত মোবাইলে ব্যাটারি সেভ করতে সাহায্য করবে। ডার্ক থিম চোখের জন্য খুবই স্বস্তিদায়ক। বিশেষ করে রাতে উজ্জ্বল সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহারকারীদের চোখের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। আশা করা যাচ্ছে, অ্যান্ড্রয়েড কিউয়ের ডার্ক থিম অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের স্বস্তি দেবে।
ডেস্কটপ মোড : মোবাইলের সাহায্যে কিছুটা পিসির মতো এক্সপেরিয়েন্স পাওয়ার জন্য অ্যান্ড্রয়েড কিউয়ের মধ্যে রয়েছে ডেস্কটপ মোড। অ্যান্ড্রয়েড কিউ অপারেটিং সিস্টেমে নতুন ‘ডেস্কটপ মোড’ ফিচার এনেছে গুগল। অর্থাৎ কিউচালিত হ্যান্ডসেট এখন সহজে এক্সটার্নাল ডিসপ্লের সঙ্গে যুক্ত করে ব্যবহারের সুবিধা মিলবে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, অ্যান্ড্রয়েড কিউ অপারেটিং সিস্টেমে ফোল্ডেবল স্ক্রিন সমর্থন এনেছে গুগল। অ্যান্ড্রয়েডের এ সংস্করণ ফোল্ডেবল ডিভাইসে ব্যবহার করা হলে ইউআই পজিশন এবং হোম স্ক্রিন স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন হবে।
ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা : গুগল জানিয়েছে, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে এ অপারেটিং সিস্টেমটিতে। ব্যবহারকারীর তথ্যের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে নানা চমকপ্রদ ফিচার থাকছে। যেমন- অ্যাপগুলোর পারমিশন আগের চেয়ে আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ থাকছে।
ফাইল শেয়ারিং : অ্যান্ড্রয়েড কিউতে ফাইল শেয়ারিং আরও সহজ করা হয়েছে। গ্রাহকরা এখন ফাইল শেয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে দ্রুত লোডিং এবং আরও কার্যকর মেন্যু দেখতে পারবেন। ইউআরএল শেয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে লিংক কপির অপশন মেন্যুর উপরের দিকে পাওয়া যাবে।
জেশ্চার নেভিগেশন : জেশ্চারের মাধ্যমে নেভিগেশন অপশনগুলো ব্যবহারের সুযোগ মিলবে এ সংস্করণে।
সব অ্যাপে নচ-এর সাপোর্ট : বর্তমানে বিভিন্ন অ্যাপ নচ সাপোর্ট করলেও অনেক অ্যাপ রয়েছে যা নচ সাপোর্ট করে না। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড কিউয়ের মধ্যে সব অ্যাপের জন্য নচ-এর সাপোর্ট করবে।