স্মার্টফোন মার্কেটে ২০১৯ সাল থেকেই একটি নতুন ট্রেন্ড শুরু হয়েছে, যেখানে প্রায় প্রতিটি কোম্পানি চেষ্টা করছে ফোল্ডিং ফোন নিয়ে আসার। ইতিমধ্যেই স্যামসাং, হুয়াওয়ে, মোটোরোলা ফোল্ডিং ফোন বাজারে নিয়ে এসেছে। কোম্পানিগুলো সদাই চেষ্টা করছে এই ফোনের জনপ্রিয়তা বাড়াতে। আমরা ফোল্ডিং ফোনের প্রতিটি সেলেই শুনতে পাই ব্যাপক চাহিদার কারণে ফোনটি কয়েক মিনিটের মধ্যে আউট অফ স্টক হয়ে গেছে। আসলে সেলের জন্য ফোনের স্টক-ই কম রাখা হয়। এটাকে ব্যবসায়িক কৌশল বলা যায়। কিন্তু কি কারণে প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ ফোল্ডিং ফোন নিতে আগ্রহী নন। আসুন জেনে নিই…
ফোল্ডিং ফোনের দাম অনেক বেশি :
স্যামসাং ও হুয়াওয়ে তাদের ফোল্ডিং ফোনের দাম ধরাছোঁয়ার বাইরে রেখেছে। আপনি জেনে অবাক হবেন যে, স্যামসাংয়ের ফোল্ডিং ফোনের (১,৬৪,৯৯৯ টাকা০ বদলে আপনি প্রায় তিনটি আইফোন ১১ কিনতে পারবেন। যদিও কিছুদিন আগে স্যামসাং তার দ্বিতীয় ফোল্ডিং ফোন এনেছে, যার দাম প্রায় এক লক্ষ ১০ হাজার টাকা।
ফোল্ডিং ফোনে পাওয়া যায়না প্রটেকশন গ্লাস :
সাধারণ ফোনের জন্য আমরা স্ক্রিন প্রটেকশন গ্লাস পেয়ে যাই। তবে ফোল্ডিং ফোনের জন্য এখনও গ্লাস আসেনি। ফলে ফোল্ডিং ফোনের ডিসপ্লে ভাঙার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
ফোনে সমস্যা দেখা দিলে রিপেয়ারের খরচ অনেক :
ফোল্ডিং ফোন রিপেয়ার করার জন্য অনেক বেশি খরচ লাগে। কারণ এর ডিজাইন একদম আলাদা এবং এতে নতুন টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়। এমনকি প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ ও সহজলভ্য নয়।