প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত প্রান্তিক পর্যায়ে ৫০ লাখ উপকারভোগীর মধ্যে ৮ লাখের হদিস মেলেনি। মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ, বিকাশ, রকেট ও শিওরক্যাশের মাধ্যমে করোনাকালের ঈদ বোনাসের দুই হাজার ৫০০ টাকা করে প্রদানের সময় এই ভুয়া হিসাবগুলো সনাক্ত হয়েছে। এতে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের ২০০ কোটি টাকা অপচয় থেকে রক্ষা পেলো।
ডিজিটাল পদ্ধতিতে ডাটাবেজ সংরক্ষণ না করা হলে এই ৮ লাখ মানুষের টাকা ভূতের পেটে যেতো বলে মন্তব্য করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
তিনি বলেছেন, উপকারভোগীর ডাটাবেজ ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরীক্ষা করেই ৮ লাখ ভুয়া তালিকা পাওয়া গেছে।
এ বিষয়টি থেকে শিক্ষা নিয়েই সবক্ষেত্রে ডিজিটার পদ্ধতি প্রচলনের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। বলেছেন, এভাবেই ডিজিটাইজেসনের সরাসরি সুবিধাটি অনুধাবন করুন।