আগামী ২৪ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপ। প্রথমবারের মত দেশি ক্রিকেটারদের নিয়ে বড় পরিসরে আয়োজিত হতে যাওয়া এই টুর্নামেন্টে থাকছে আধুনিক ক্রিকেটের প্রায় সকল প্রযুক্তি।
আম্পায়ারিং নিয়ে খেলোয়াড়দের ক্ষোভ নতুন কিছু নয়। আম্পায়ারদের ছোট ভুল অনেক সময় গড়ে দেয় বড় পার্থক্য। সেই ভুল সংশোধনের কাজ করে ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম বা ডিআরএস। বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে থাকছে সেই ডিআরএসের ব্যবহার।
শুধু ডিআরএসই নয়, থাকছে আরও কিছু অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়া। করোনার কারণে মাঠে দর্শকদের প্রবেশাধিকার না থাকায় দর্শকদের খেলা উপভোগ করতে হবে টিভি পর্দায়। তাদের খেলা দেখা উপভোগ্য করে তুলবে ড্রোনের ব্যবহার। ড্রোন থাকলেও থাকছে না স্পাইডার ক্যামেরার ব্যবহার। তবে উইকেটে ব্যবহৃত হবে এলইডি স্ট্যাম্প । বল উইকেটে আঘাত হানলেই জ্বলে উঠবে স্ট্যাম্পগুলো।
বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে প্রোডাকশনের দায়িত্ব পেয়েছে রিয়েল ইমপ্যাক্ট। অনেকটা বিপিএলের আদলে সর্বাধিক সংখ্যক ক্যমেরা দিয়ে চলবে সম্প্রচার কার্যক্রম। পাশাপাশি গ্রাফিক্স ও স্কোরকার্ডেও নতুনত্ব আনার জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) থেকে দেয়া হয়েছে নির্দেশনা।
প্রসঙ্গত, বেক্সিমকো ঢাকা ও মিনিস্টার গ্রুপ রাজশাহীর মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে ২৪ ডিসেম্বর পর্দা উঠবে প্রতিযোগিতাটির। প্রতিটি ম্যাচ ডেতে অনুষ্ঠিত হবে দুটি করে ম্যাচ। আসরের সবগুলো ম্যাচই আয়োজিত হবে শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ১৮ ডিসেম্বর ফাইনলা ম্যাচের মধ্য দিয়ে পর্দা নামবে প্রতিযোগিতার।