প্রযুক্তি খাতের চিপসংকটে এবার ভুক্তভোগী হয়েছে অ্যাপল। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির প্রধান টিম কুক জানান, চিপসংকট আর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অবস্থিত কারখানাগুলোতে কভিডের প্রাদুর্ভাবে আগের প্রান্তিকেই অ্যাপলের আয় কমেছে আনুমানিক ৬০০ কোটি ডলার। চলতি প্রান্তিকের আয়ের হিসাবে আরো বড় ধাক্কার আশঙ্কা করছে অ্যাপল।
অ্যাপল আইফোন-১৩ বিক্রির যতটা প্রত্যাশা করেছিল, বাজারে সেই অনুযায়ী চাহিদা নেই পণ্যটির। বাড়তি চাহিদার কথা ভেবে ২০২১ সালে ৯ কোটি আইফোন-১৩ উৎপাদনের পরিকল্পনা করেছিল অ্যাপল। এর আগের বছরগুলোতে উন্মোচনের পর কম-বেশি সাত কোটি ৫০ লাখ ইউনিট করে নতুন আইফোন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
নতুন আইফোনের চাহিদা কমতে থাকায় সরবরাহকারীদের কাছ থেকে আগের প্রত্যাশা অনুযায়ী যন্ত্রাংশ না-ও কেনা হতে পারে। চলতি বছর নতুন আইফোন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৯ কোটি ইউনিট থেকে আট কোটি ইউনিটে নামিয়ে এনেছে অ্যাপল। সূত্র : দ্য ভার্জ।