তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, সরকারি সেবা ডিজিটালাইজড করার ফলে সেবাগ্রহীতাদের সময়, ভিজিট ও খরচই শুধু কমেনি, কমেছে সরকারের ব্যয় ও দুর্নীতি। মৌলিক সফটওয়্যার প্রস্তুত থাকার কারণে করোনা কালীন নিজেদের উদ্ভাবিত সমাধান দিয়েই প্রায় সবকিছু সচল রাখা সম্ভব হয়েছে।
মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদ্যোগে ‘সাপোর্টিং ট্রান্সপারেন্ট ই -গভর্নেন্স পলিসি ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় পলক বলেন, আধুনিক প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে স্বল্প খরচে ,স্বল্প সময় ও দুর্নীতি মুক্ত উপায়ে সাধারণ মানুষের দোর গোড়ায় সরকারি সেবা সমূহ পৌঁছে যাচ্ছে। আমাদের আগামীর লক্ষ্য ২০৪১ সাল নাগাদ সম্পূর্ণ ডিজিটাল পেপারলেস অফিস ও ক্যাশলেস সোসাইটি নিশ্চিত করা। এর মাধ্যমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
তিনি আরও বলেন, স্মার্ট সরকার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে প্রযুক্তি ব্যবহারের পাশাপাশি সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত ও তাদের সহমর্মী করে তুলতে চায় সরকার।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাংলাদেশের হেড অব ডেলিগেশন চার্লস হোয়াইটলি।