ই-কমার্সের বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে দৃঢ় পারফরমেন্স এবং ট্রেন্ডি ডিজাইন সরবরাহকারী ডিভাইস হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে ২০১৮ সালের মে মাসে রিয়েলমি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। রিয়েলমির বিভিন্ন পণ্য প্রবর্তনের সাথে সাথে তাদের ‘পাওয়ার’ এবং ‘স্টাইল’ এর জন্য ব্যাপক স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
বাংলাদেশের স্মার্টফোনের বাজারে ইতোমধ্যেই প্রবেশ করেছে রিয়েলমি। টেক-ট্রেন্ডি তরুণ গ্রাহকদের দৈনন্দিন চাহিদার সব রকম সুবিধার কথা চিন্তা করে এই রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে দুটি নতুন স্মার্টফোন রিয়েলমি ৫আই এবং রিয়েলমি সি২ নিয়ে এসেছে।
সম্প্রতি রিয়েলমি দীপাবলির সময় ৩ দিনের মধ্যে ১ মিলিয়ন মোবাইল ফোন বিক্রি রেকর্ড গড়েছিল। রিয়েলমি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার লাজাদার বিক্রির রেকর্ডও ভেঙে এই প্ল্যাটফর্মের মোবাইল ফোন বিভাগে ১ নম্বর ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছিল।
চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, মিশর ইত্যাদির মতো খুব অল্প সময়ের মধ্যেই রিয়েলমে ২০টিরও বেশি দেশের বাজারে প্রবেশ করেছে।
ফেব্রুয়ারি ২০২০, রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করেছে। রিয়েলমি শক্তিশালী পারফরম্যান্স, আড়ম্বরপূর্ণ ডিজাইন, আন্তরিক পরিষেবাগুলো সরবরাহ এবং স্মার্টফোনের আরও সম্ভাবনা অন্বেষণ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত স্মার্টফোন বাজারে ছাড়ার মাধ্যমে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে চীনা মোবাইল ব্র্যান্ড রিয়েলমি। গাজীপুরে ইতিমধ্যে কারখানা স্থাপন করেছে রিয়েলমি। সেখানে ২৫০ জনের বেশি কর্মী তিনটি সারিতে স্মার্টফোন তৈরিতে কাজ করছেন। এ ছাড়া রাজধানীর পুলিশ প্লাজায় কার্যালয় স্থাপন করে ১০ জনের বেশি কর্মীর মাধ্যম ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
রিয়েলমি ফাইভজি ও এআইওটি প্রযুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ করছে। বৈশ্বিক বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে পণ্য আনা হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। স্মার্টফোনের পাশাপাশি ব্র্যান্ড, হেডফোন, স্মার্টওয়াচ দেশের বাজারে আনবে তারা।