ড্রাইভার বিহীন গাড়িকে আরও সুরক্ষিত করে তুলতে নতুন প্রযুক্তি নিয়ে এলেন বিজ্ঞানীরা। নতুন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে অন্য গাড়িকে ধাক্কা মারার মতো দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে।
মার্কিন মুল্লুকের নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিমধ্যেই ১,০২৪ টা রোবটকে পরীক্ষা করা হয়েছে। যদিও সিমুলেটরে এই পরীক্ষা করেছেন বিজ্ঞানীরা। রাস্তায় নামিয়ে ১০০ টা রোবট পরীক্ষা করেছেন বিজ্ঞানীরা।
এই রোবটগুলো এক মিনিটের কম সময়ে রাস্তা বদল করে নিতে সক্ষম হয়েছে। গবেষণা রিপোর্টে এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
তুলনামূলক ছোট আকারের এই রোবটগুলো সুবিধাজনকভাবে ব্যবহার করা সম্ভব। বড় রোবটে একটি মাত্র বড় ইউনিট থাকার কারণে সহজেই সেই রোবটের কেন্দ্রবিন্দুর উপরে চাপ পড়ে তা বিফল হতে পারে। ছোট রোবটে সেই সমস্যা এড়িয়ে চলা সম্ভব।
“যদি সিস্টেমটি কেন্দ্রীভূত হয় এবং কোনও রোবট কাজ করা বন্ধ করে দেয় তবে পুরো সিস্টেমটি ব্যর্থ হয়,” রুবেনস্টাইন বলেছিলেন।
“একটি বিকেন্দ্রীভূত ব্যবস্থায়, কোনও নেতা অন্য সমস্ত রোবটকে কী করবেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না প্রতিটি রোবট নিজস্ব সিদ্ধান্ত নেয়। একটি রোবট বিফল হলে অন্য রোবট সেই কাজ করতে শুরু করে দেয়। বলেন তিনি।
গবেষকের মতে, এখনও, সংঘর্ষ ও অচলাবস্থা এড়াতে রোবটগুলোর সমন্বয় করা দরকার। যা করতে, অ্যালগরিদম রোবটগুলোর নিচে গ্রিডকে গ্রিড হিসাবে দেখায়। জিপিএসের মতো প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রতিটি রোবট গ্রিডে কোথায় বসে তা সম্পর্কে অবগত হয়।
রুবেনস্টাইন আরও বলেন, “রোবটগুলো স্পটটি মুক্ত না হওয়া অবধি কোনও স্পটে যেতে অস্বীকার করে এবং যতক্ষণ না তারা জানতে পারে যে অন্য কোনও রোবট সেই একই জায়গায় চলেছে না, তারা সাবধানতা অবলম্বন করবে এবং সময়ের আগে একটি স্থান সংরক্ষণ করবে,”