নারী দিবস শুধু একটি দিবস নয় মাত্র রাষ্ট্রীয় এই দিবসটি যা নারীকে সন্মান বুঝানোর সাথে আরো নারীর সচেতনতা, সন্মান, অধিকার, স্বাধীনতা,জাগরন মনবল, সাহসীকতা,নারীর পেশা ও অনুপ্রেরণাকে সন্মান কে ও বুঝানো হয়
বর্তমান প্রেক্ষাপটে যোগাযোগের দ্রত প্রসার জনিত এক মাধ্যমে হলো ফেসবুক, আর এই ফেসবুক কে মাধ্যমে হিসেবে বেছেঁ নিয়ে নারিরা এখন ই-কমার্স প্রসারের সাথে সাথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে নিজস্ব উদ্যোগ ও দেশের আর্থ সামাজিক অর্থনীতিকে গতিময় করতে কাজ কাজ করে যাচ্ছেন ই কমার্স নারী উদ্যোক্তারা।
ই কমার্সে উদ্যক্তা হিসেবে নারীর প্রবেশ অর্থনীতিকে যতটা না এগিয়ে নিয়ে সারা পাচ্ছে ঠিক তুলনায় মুল্যক অনেক গুন বেশি ই কমার্সে নারীর কর্মসংস্থান নারী ক্ষমতায়নের দৃষ্টান্ত ও সাহসিকতার প্রসার ঘটছে। ই কমার্স / মোবাইল কমার্স এমন একটি সেবা মাধ্যম যার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা ছাড়া নারী সেবা আয় করার সুযো পাচ্ছে নিজের সাজিয়ে নেওয়া সুযোগ সময় মতো।
এর মধ্যে নারী উদ্যোক্তাদের নতুন অনুশোচনার বিশাল এক আবির্ভাব ঘটেছে ই কমার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ( ই-ক্যাব) এর প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সভাপতি রাজিব আহামেদ এর নতুন করে গড়ে তোলা বাংলাদেশের সব থেকে বড় ই কমার্স প্লাটফর্ম উই থেকে। বর্তমান ই কমার্সের সাথে নারী উদ্যোক্তা সম্পর্ক তৈরির মুল কেন্দ্র স্থল হলো উই যেখানে এগারো লক্ষ্য সদস্যর আংশিক ভাগই নারী উদ্যোক্তা।
ই কমার্সে প্রসারে নারীদের প্রতি অবদানঃ
বাংলাদেশের সর্ব প্রথম ই কমার্সের সাথে দেশীয় পন্য প্রসারে সমান অবদান রেখেছেন রাজিব আহামেদ। এক কথায় ই কমার্সে আইডল হিসেবে মেনে চলেন দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলায় বিভক্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ই কমার্স নারী উদ্যোক্তাগন। রাজিব আহমেদ দেশের নারী উন্নয়নে বিশাল এক ভুমিকা রেখে যাচ্ছেন এবং সাথে তার দিকনির্দেশনায় দেশীয় পন্য প্রসারে। তাছাড়াও তিনি বর্তমান ফেসবুকে উদ্যোগ পাঠ্য অধ্যায়নরত একটু গুরুপতপূ্র্ন প্লাটফর্ম তৈরি করেছেন (ডিজিটাল স্কিল অফ বাংলাদেশ) উল্লেখ্য এই শিক্ষনীয় প্লাটফর্মে দেশের সকল বয়সের নারী পুরুষ সার্বিক ভাবে অধ্যায়ন করে নিজের দক্ষতা সাজিয়ে নিয়ে ই কমার্সে নিজেকে উদ্যাক্তা হিসেবে কাজে লাগানোর সুযোগ পাচ্ছেন যা দেশের ও দেশের মানুষের জন্য অনেক বড় পাওয়া। বর্তমানে ই-কমার্সে দেশীয় পন্যের প্রসারে সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন এমন সকল উদ্যোক্তা যাদের সকলেই মধ্য থেকে জানা যায় তাদের ই কমার্সে নিজ উদ্যোগে এই সফলতার শিকড়ে পৌঁছাতে পারেন রাজিব আহামেদ স্যারের সঠিক দিক নির্দেশনায়। সব শেষ বাংলাদেশে ই কমার্সে নারী উন্নয়নে ভুমিকায় মুল অবদান রাখছেন উল্লেখ্য রাজিব আহামেদ স্যার।
নারী ই কমার্সে প্রতিবন্ধতায় নেতিবাচকতাঃ
বর্তমানে নারী শুধু একজন সংসারী মা বা দায়িত্ব প্রাপ্ত একজন গৃহিণী নয় নারীরা এখন সকল নিজ নির্ভরশীলায় বিভক্ত, পরনির্ভশীলতায় নারীদের পিছিয়ে থাকার দিন শেষ। নারীরা মা,সংসারী,গৃহিণী হয়েও এখন নিজেদের স্বপ্নপূরনের চেষ্টায় লেগে থাকার সুযোগ পেয়েছে ই কমার্সে। নারীরাও পারে নিজের ইচ্ছে শক্তি দিয়ে পছন্দ মতো পেশা কে বেছে নিয়ে নিজ নির্ভরশীলতা গড়ে তুলতে। আমাদের সমাজের সামাাজিকতা যতটা এগিয়ে আসবে নারী উন্নয়নে ঠিক ততটাই সফলতার স্বপ্ন দেখার ও পূরনের সুযোগ পাবে নারী। তাই নারী কে সন্মান করুন,নারীর পেশা কে সন্মান করুন,নারীর সাহসীকতাকে সন্মানিত করুন,সাথে মুল্য দিন নারীদের স্বপ্ন গুলো কে।