রোহিঙ্গাদের হাতে মোবাইল থাকলে সমস্যা কি? প্রথম আলোসহ কয়েকটি মিডিয়া মোবাইল ইউজ করছে এ সংক্রান্ত রিপোর্ট ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করে সফল হয়েছে। আপাতত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মোবাইল ইউজ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে বিটিআরসি। আজ (৫ সেপ্টেম্বর ) তিনি তার ফেসবুকে স্ট্যাটাসে তিনি এমন তথ্য দেন।
সাইমুম সাদীর স্ট্যাটাসটি নিচে হুবহু দেওয়া হলো-
প্রথম আলো সহ কয়েকটি মিডিয়া মোবাইল ইউজ করছে এ সংক্রান্ত রিপোর্ট ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করে সফল হয়েছে। আপাতত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মোবাইল নেটওয়ার্ক ফোর জি ইউজ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে বিটি আরসি।
এতবড় একটি জনগোষ্ঠী পরস্পর যোগাযোগ করা ছাড়া কিভাবে থাকবে? এমনিতেই তারা নির্যাতিত। কিছু মিডিয়া এই নির্যাতনকে বৃদ্ধি করতে তৎপর। একজনের মেয়ের কান ফোড়ানোর অনুষ্ঠানে স্বর্ণ উপহার দেওয়ায় আপনাদের অনেকের বলদামী পোস্টের পর লোকটাকে ক্রস ফায়ারে মরতে হয়েছে।
কেউ কেউ বলছেন, রোহিঙ্গারা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জংগিবাদী দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র করতে পারে তাই তা বন্ধ করা ঠিকই হয়েছে।
এই কথাটা একশো পার্সেন্ট বলদ মার্কা । কারণ এই ডিজিটাল যুগে ষড়যন্ত্র সম্পর্কে জানার সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হচ্ছে ফোনকল ট্র্যাক করা। এবং এজন্য খুব বেশী কিছু নয় কয়েকটি নির্দিষ্ট শব্দ সিলেক্ট করে কম্পিউটারে সেট করলেই তা বের করা যায়। এসব কাজ যারা থ্রিল মুভি নিয়মিত দেখে তারাও জানে।
মূলকথা হলো রোহিঙ্গারা যেহেতু মুসলমান সেহেতু যত পারো কষ্ট দাও এবং স্বর্গে যাও। বাংলাদেশে এখন চলছে গোলামীর যুগ। কে কত বড় বেঈমান হবে তার প্রতিযোগিতা চলছে। এবং এরা অবশ্যই মুসলমান নামধারী মুনাফেক।
রোহিঙ্গাদের জন্য ফোরজি মোবাইল সার্ভিস দ্রুত ফিরিয়ে দেওয়া হোক।