বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছাড়া জীবন বলা যায় অচল। আর এসব জায়গায় যোগাযোগের অন্যতম একটি সহক পন্থা মেসেজিং বা চ্যাটিং। কিন্তু চ্যাটিংয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হলা কেউ সত্য বলছে না মিথ্যা বলছে সেটি।
বার্মিংহাম ইয়াং ইউনিভার্সিটি এক দল গবেষক বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন। গবেষণায় চ্যাটিংয়ে মিথ্যা বলছে কিনা তা বোঝার কয়েকটি উপায় বের করেছেন তারা। ১০০ জন শিক্ষার্থীর চ্যাটিং বিশ্লেষণ করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপকেরা।
গবেষকদের মতে, চ্যাটিংয়ে মিথ্যা বলার সময় ব্যবহারকারীরা স্বাভাবিকের চেয়ে ধীরে মেসেজ সেন্ড করেন। চ্যাটিংয়ে মিথ্যা বলার সময় অপর প্রান্তের ব্যক্তি একটি মেসেজ বারবার এডিট করতে থাকেন। এসময় জবাব হয় সংক্ষিপ্ত। সরাসরি কথা বলার সময়ও মানুষ যখন মিথ্যা বলেন, তখন এমনটি হতে পারে। জবাব দেয়ার সময় গলা কেঁপে যায়। নাকে, মাথায় হাত চলে যায়। পার্থক্য শুধু গতিতে। সাধারণভাবে কথা বলার সময় মিথ্যা বললে কখনো মানুষ দ্রুত কথা বলে, আবার কখনো বেশি ধীরে বলে ।