আইসল্যান্ড, উত্তর আটলান্টিক অঞ্চলের বরফে ঢাকা দেশ। আগুন আর বরফের দেশ কিংবা আলো-আঁধারের দেশ নামেও সমানভাবে পরিচিত আইসল্যান্ড। ভৌগোলিক বৈচিত্র্যতায় ভরা আইসল্যান্ড আরও একটি কারণে অনেকের ভ্রমণ তালিকায় প্রথমে থাকে। আর তা হলো ‘নর্দার্ন লাইট’।
নর্দার্ন লাইট দেখতে পারা একটি লাইফটাইম এক্সপেরিয়েন্স। আর এই মুহূর্তটি সারাজীবনের জন্য ফ্রেমবন্দি করে রাখতে চাইবে যে কেউ। কিন্তু এরজন্য দরকার ডিএসএলআর ক্যামেরা যা অনেকেরই নেই। আর তাই অপো রেনো থ্রি প্রো নিয়েই নর্দার্ন লাইট দেখতে আইসল্যান্ড ঘুরে এসেছেন একজন পর্যটক। স্মার্টফোনটির ফ্রেমে তিনি ধারণ করেছেন আইসল্যান্ডে দেখা নর্দার্দ লাইটের মুহূর্তগুলো যা প্রথম দেখাতেই যে কারো নজর কেড়ে নিতে সক্ষম।
দেশটির অবস্থান সুমেরু অঞ্চলে। ফলে সেখানে আছে গ্লেসিয়ায়েরর মাধ্যমে তৈরি বরফের গুহা। আর নীল বরফের প্রতিফলন থেকে দেখা যায় বরফের গুহায় আলোর চলন।
আইসল্যান্ডের কালো সমুদ্র সৈকতে দাঁড়িয়ে কালো থেকে ধূসর এবং সাদায় রূপান্তর হয়ে যাওয়ার দৃশ্য বেশ দেখার মতো। আর এই ছবিই বলে দেয় আইসল্যান্ডে প্রতি মুহূর্তের পরিবর্তনে নতুন কোনো প্রাকৃতিক ঘটনার অবতারণা হয় যা ভাষায় বর্ণনা করা সম্ভব নয়। অপো রেনো থ্রি প্রো’তে তোলা এই ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে কৃষ্ণ বর্ণের সমুদ্র সৈকতে আলোকচ্ছটা।
পানির ফোটায় সামনের স্থানের প্রতিচ্ছবি- রেনো থ্রি প্রো ডিভাইস ব্যবহার করে আইসল্যান্ডে তোলা এই ছবিটি বলে দিচ্ছে ক্যামেরার ক্ষমতা।
সামনের কোনো দৃশ্যের বিশালতা এবং স্পন্দন যা চোখ জুড়িয়ে দেয় তা ফ্রেমে বন্দি করে রাখতে চায় সকলেই। এই ছবির বরফখণ্ডগুলোও তেমনি যা রেনো থ্রি প্রো’র ক্যামেরায় বন্দি করা হয়েছে।
বিশ্বের পুরনো ঘোড়ার জাতগুলোর মধ্যে আইসল্যান্ডের ঘোড়া অন্যতম। আস্তাবলে থাকা এই আইসল্যান্ডিক ঘোড়াটির পোর্টেট ছবি বলে দিচ্ছে রেনো থ্রি প্রো’তে তোলা পোর্টেট কেমন হতে পারে।
ভৌগোলিক বৈচিত্র্যে ভরা আইসল্যান্ডের এই ছবিটিও রেনো থ্রি প্রো স্মার্টফোনে তোলা।