CPU এর পূর্ণরূপ হল সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট সিপিইউ এর মধ্যে ওয়ার্কিং ইউনিট হিসেবে কোর থাকে। কোর কে সিপিইউ এর কার্যকরী একক বলা যেতে পারে। ধরুন আপনাকে একটি কাজ করতে হবে আপনার হাত হলো একটি আপনি সেই কাজটি ৮ দিনে করতে পারেন। আপনার দুইটি হাত থাকলে সেই কাজটি আপনি চার দিনে করতে পারতেন তেমনি ভাবে চারটি হাত থাকলে দুই দিনে এবং ৮ টি হাত থাকলে সেই কাজ একদিনে করে ফেলা সম্ভব।(হাতগুলোকে এখানে কোর হিসেবে তুলনা করা হয়েছে)। তারমানে কর যত বেশি হবে তত তাড়াতাড়ি একটি কাজ সম্পাদন করা যাবে।
*দৈনন্দিন কাজে সিপিও কোর এর প্রভাব।
-করবে সে হলে আপনার multi-tasking এবং রেন্ডারিং আবারও ওয়র্কলোড টাইপের কাজ কম সময়ে সম্পাদন হবে কারণ কাজটি ভিন্ন অংশে ভাগ হয়ে কোন গুলোর মাঝে সমানভাবে ডিস্ট্রিবিউট হয়ে যাবে এবং বেশিসংখ্যক কোর কমসংখ্যক কাজ কম সময়ে সম্পাদন করবে। তবে যেহেতু কোর বেশি দেওয়া হবে কোর গুলো যখন বেশি বেশি কাজ করবে তখন বেশি ব্যাটারি ড্রেইন হবে অনেক আগে সিঙ্গেল কোর ফর্ম ফ্যাক্টর ইউজ করা হতো তবে যুগের পরিবর্তনে আস্তে আস্তে ডুয়ালকোর এসেছে তার পরে quad-core এসেছে হেক্সা কোর এসেছে এবং octa-core এসেছে তবে বর্তমানে অক্টাকোর অনেক জনপ্রিয় একটি ফর্ম ফ্যাক্টর যেটা দিয়ে সকল স্মার্টফোনের সিস্টেম অন চিপ নির্মাতা কোম্পানি গুলো প্রসেসর বানায়।