নোয়াখালীর ছেলে অপূর্ব দাস বাবা মায়ের বড় সন্তান। সম্প্রতি উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। সমাজে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান। দেশি পণ্যের ই-কমার্সে গড়তে চান ক্যারিয়ার। তিনি স্বপ্ন দেখেন ই-কমার্সের মাধ্যমে আমাদের দেশীয় পণ্যেকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রপ্তানি করার।
ইংরেজি শিখতে ২০১৭ সালে সার্চ ইংলিশ গ্রুপের সাথে পথচলা শুরু করেন অপূর্ব। তিনি প্রযুক্তি ও ই-কমার্স খাতে জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে ডিজিটাল স্কিলস ফর বাংলাদেশ (ডিএসবি) এবং উইমেন এন্ড ই-কমার্স ফোরাম (উই) ফেসবুক গ্রুপে নিয়মিত সময় দেন। গ্রুপ গুলোতে সময় দিয়ে বেসিক স্কিলস ডেভেলপ করেছেন অপূর্ব দাস।
ফেসবুক গ্রুপ গুলোর অবদান উল্লেখ করে অপূর্ব টেকজুম কে বলেন, তিনি নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় বাস করেন। সেখানে টিউশনি করে অর্থ উপার্জন করেন। নিজের গচ্ছিত অর্থ দিয়ে করোনার সময় বেকার হওয়ার চাচাকে ব্যবসা দাড় করে দেন অপূর্ব। এ ছাড়াও টিউশন ফি থেকে চলে নিজের লেখাপড়া সহ সকল ব্যয়।
এখনো গ্রুপ গুলোতে সময় দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে অপূর্ব দাস টেকজুম কে বলেন, ই-ক্যাব প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি রাজিব আহমেদ স্যারের দিক নির্দেশনায় ই-কমার্স সেক্টরে আরও দক্ষ হতে চাই। জেনেশুনে তারপর ই-কমার্সে ক্যারিয়ার গড়বো। তিনি আরও বলেন, পারিবারিক অভাবের কারণে ছোট বেলায় ভালোভাবে পড়াশোনা করতে পারি নি। সে সুযোগ টা কাজে লাগাচ্ছি রাজিব আহমেদ স্যারের ফেসবুক গ্রুপ গুলোতে।