কোয়ান্টাম কম্পিউটার প্রশ্নে গুগলের ডেভেলপাররা বলছেন আগামী ২০২৯ সাল নাগাদ তারা বাণিজ্যিক মানের কোয়ান্টাম কম্পিউটার বানাতে পারবেন। অ্যালফাবেট সিইও সুন্দর পিচাইও গত মঙ্গলবার এক ভার্চুয়াল কনফারেন্সে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। খবর দ্য ন্যাশনাল।
কোয়ান্টাম এআই প্রধান প্রকৌশলী এরিক লুসেরো এক ব্লগ পোস্টে জানান, প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য এক দশকের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে কোয়ান্টাম কম্পিউটার ছাড়া।
ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা বারবারাতে গুগলের নতুন ক্যাম্পাস হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন নির্বাহীরা। নতুন ওই ক্যাম্পাসটি হবে গুগলের প্রথম কোয়ান্টাম ডাটা সেন্টার, হার্ডওয়্যার গবেষণাগার এবং প্রতিষ্ঠানটির একান্ত নিজস্ব কোয়ান্টাম প্রসেসর চিপ তৈরির সুবিধা।
কোয়ান্টাম কম্পিউটারের প্রধান সুবিধাজনক দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রসেসিং ক্ষমতা, পরিসর ও নির্ভুলতা। এ ধরনের কম্পিউটারের মাধ্যমে গবেষকরা অনেক দ্রুত জটিল ধরনের গবেষণার কাজ সেরে নিতে পারবেন। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, স্বাস্থ্যসেবা, অর্থনীতি, এনক্রিপশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং শক্তি খাতের মতো শিল্পগুলোয় মাইলফলক অর্জন সম্ভব হবে এর সহায়তায়।