দেশের অনলাইন ভিত্তিক সবচেয়ে বড় লার্নিং প্লাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল তাদের টিকটকের অফিশিয়াল একাউন্টে একটি ভিডিও দিয়েছে যা নিয়ে ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে।
ভিডিওতে দেখা যায় একজন বলছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় কিন্তু জিয়াউর রহমান জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান এবং বীর উত্তম হিসেবে অনেক বড় অবদান পালন করে। ১৯৭১ সালে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রের কথা মনে আছে? তখন কিন্তু জিয়াউর রহমানই তার ঘোষণার মাধ্যমে মানুষের সামনে পরিচিত লাভ করে। যুদ্ধে অবদান রাখার পাশাপাশি পঁচাত্তর সাল পর রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর কিন্তু জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে সাফল্য এবং সমৃদ্ধির পেছনে অনেক বড় দায়িত্ব পালন করেন।’
রুম্মান হোসেন বলেন, টেন মিনিট স্কুলের দায়িত্বে থাকা সাকিব বিন রশীদের ও কয়েকটা স্ক্রিনশট ভাইরাল হয়েছিলো যেখানে সে ২০১৩/১৪ সালের দিকে ডিরেক্ট যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করেছিলো।
জিহান লিখেন, ইতিহাস বিকৃতি করার জন্য কি কোন ব্যবস্থা নেয়া হবে না?? এরা অত্যন্ত শু-কৌশলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিক্রিতি করছে।
https://www.facebook.com/Barta7Digital/videos/1415360895545381
ব্যাপক সমালোচনার পর টিকটক ভিডিওটি সরিয়ে নেয়া হলেও বিতর্ক থেকে যায়। টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক এর দায়ভার কিছুতেই এড়াতে পারেননা বলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মন্তব্য করেন অনেকেই এবং সেই সাথে তারা এর নিন্দা জানান।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কিন্তু জিয়াউর রহমান জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বলার বিষয়ে জানতে টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক কে কল দিয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হতে তিন বারবার কল কেটে দেন ।