ভবিষ্যতে হাই-স্পিড ইন্ডাস্ট্রিয়াল কানেক্টিভিটির ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখবে ফাইভজি অ্যাডভান্সড। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুবিধা ভোগ করতে হলে আমাদের চলমান ডিজাটালাইজেশনের ধারাকে অব্যাহত রাখতে হবে। তাহলেই আমরা আমাদের লক্ষ্য অনুযায়ী সত্যিকার অর্থে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো, বললেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান।
সোমবার, ১৮ এপ্রিল টেলিযোগাযোগ ও প্রযুক্তি বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ তথা টিআরএনবির সহযোগিতায় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন একটি ক্যাপাসিটি বিল্ডিং সেশনের আয়োজন করে। ফাইভজি: দ্য ফিউচার অব কানেক্টিভিটি- শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি হিসেবে বক্তব্য দেন ইয়াসির আজমান।
ফাইভজি প্রযুক্তি কী এবং বাংলাদেশে এই প্রযুক্তির সম্ভাবনাই বা কতটা– সে বিষয় নিয়েই মূলত এই সেশনে আলোকপাত করা হয়। আয়োজনে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী আরো বলেন, ফাইভজির সফল প্রস্তুতিতে অর্থবহ ইউজ কেস প্রয়োগে এবং দেশের সবার স্বার্থে ফাইভজি-বান্ধব রেগুলেটরি ফ্রেমওয়ার্ক তৈরির পাশাপাশি বৈশ্বিক বাজারে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।
গ্রামীণফোনের পক্ষ থেকে মঈনুল মোমেন (ফাইভজি লিড অ্যান্ড হেড অব কোর নেটওয়ার্ক সার্ভিস) এবং এ.কে.এম আল আমিন (হেড অব নেটওয়ার্ক সার্ভিসেস) আলোচনায় অংশ নেন।