পমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন একজন নির্মোহ, নির্লোভ ও নিরহংকারী ব্যক্তি। বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের সন্তানদের কাছে তার আদর্শ তুলে ধরতে রংপুরের হাইটেক পার্কের নাম করা হচ্ছে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া হাইটেক পার্ক। এছাড়াও পীরগঞ্জে নির্মাণাধীন শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিবেশন সেন্টারের ‘টপ ফ্লোরের’ সোশ্যাল কর্নারে তাঁর জীবন ও কর্ম নিয়ে একটি ডিজিটাল লাইব্রেরি গড়ে তোলা হবে।
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ৮০তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত ডিজিটাল আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমনটাই জানিয়েছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
এসময় নাটোরে ড. এম ওয়াজেদ মিয়া কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমোদন দেওয়ায় সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেছেন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া কেবল একজন আন্তর্জাতিক মানের পারমাণবিক গবেষকই ছিলেন না, তিনি স্বামী, পিতা এবং সন্তান হিসেবেও আদর্শ ছিলেন। এ কারণেই আজ কেবল পীরগঞ্জ কিংবা রংপুরই নয় পুরো বাংলাদেশই তার জন্য গর্বিত।
অনুষ্ঠানে কৃতী এই পরমাণু বিজ্ঞানীর জীবনালেখ্য উপস্থাপন করে স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রীনা পারভীন।
বাংলাদেশের এই কিংবদন্তী বিজ্ঞানীর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা করেন রংপুরের জেলা প্রশাসক মো. আসিব আহসান, আনবিক শক্তি কমিশনের পরিচালক ডা. সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া ফাউন্ডেশনের সভাপতি আলহাজ এ কে এম ছায়াদাত হোসেন বকুল, পীরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র তাজিমুল ইসলাম শামীম।