অধিকাংশই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বিভিন্ন কোম্পানি যুক্তিসংগত মূল্যে নকিয়ার প্রযুক্তি ব্যবহারের লাইসেন্স করতে পারে। এসব কোম্পানির মধ্যে অ্যাপল অন্যতম। তবে আগে এ চুক্তির ধরন বা কার্যক্রম অন্য রকম ছিল।
২০১৭ সালে কয়েক মাস ধরে চলমান উত্তপ্ত আইনি লড়াই শেষে প্রযুক্তি কোম্পানি দুটি একটি পেটেন্ট লাইসেন্সিং চুক্তি করে। ২০২৩ সালে চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে এমন শর্তে সে লড়াই শেষ হয়। কোম্পানি দুটি বিবৃতিতে জানায়, সৌভাগ্যবশত বর্তমানে আমরা নতুন কোনো দ্বন্দ্বে জড়াচ্ছি না। কেননা দুই কোম্পানিই স্বচ্ছভাবে কাজের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। বিশ্লেষক ও সংশ্লিষ্টদের মতে, ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে আয় প্রতিবেদন প্রকাশের সময় হয়তো নকিয়া চুক্তির বিষয়ে বিস্তারিত জানাবে। বর্তমানে অ্যাপলের অধিকাংশ পণ্য ফাইভজি প্রযুক্তি ব্যবহার করে। তাই কোম্পানিটির জন্য চুক্তি টিকিয়ে রাখা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে প্রথমবারের মতো পুঁজিবাজারে ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের প্রযুক্তি কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে অ্যাপল। বাজার বিশ্লেষক কোম্পানি রেফিনিটিভের তথ্য অনুসারে, বিশ্বের সবচেয়ে দামি এ কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের মূল্য ২ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ১৯৩ ডলার ৯৭ সেন্টে পৌঁছার পর এর সামগ্রিক বাজারমূল্য ৩ দশমিক শূন্য ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এর মাধ্যমে টানা চতুর্থবারের মতো নিজেদের রেকর্ড ভাঙল অ্যাপল। শেয়ারমূল্য বৃদ্ধিতে হেভিওয়েট হিসেবে বিবেচিত অ্যাপল, এনভিডিয়া ও টেসলার পাশাপাশি অন্যান্য কোম্পানির শেয়ারমূল্যও ব্যাপক হারে বেড়েছে।