ঘোষণা গত বছরেই এসেছিল, তবে ইউটিউব গেমিং বন্ধ হলো সম্প্রতি। এক পোস্টে গুগল জানিয়েছে, গেমিং সেবা ইউটিউবের মূল ওয়েবসাইটেই যুক্ত করা হবে। ফলে আলাদা পোর্টালের প্রয়োজন থাকছে না।
ফির বিনিময়ে যারা ইউটিউব গেমিংয়ে গ্রাহক হয়েছিল, মূল ইউটিউব ওয়েবসাইটেও সেই সেবাগুলো তারা পাবে। তবে ব্যবহারকারীরা গেমের যে বিষয়বস্তুগুলো সংরক্ষণ করেছিল, তা হারিয়ে যাচ্ছে।
২০১৪ সালে ১০০ কোটি ডলারে সরাসরি গেমের ভিডিও ভাগাভাগির ওয়েবসাইট টুইচ কিনে নেয় আমাজন। প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে ২০১৫ সালে ইউটিউবে আলাদা গেম স্ট্রিমিং ওয়েব পোর্টাল চালু করে গুগল। সুপার চ্যাট ও চ্যানেলের গ্রাহক হওয়ার মতো ইউটিউবের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাই আগে এই পোর্টালে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে।
ইউটিউবে গেমের ভিডিও সব সময়ই জনপ্রিয় ছিল। গুগলের দাবি, অন্তত ২০ কোটি ব্যবহারকারী তাদের প্ল্যাটফর্মে গেমের বিষয়বস্তু দেখে থাকে। এখন এই কমিউনিটিকে মূল সাইটের সঙ্গে একীভূত করছে তারা।