জীবন মানে ভেসে আসা পদ্মা নদীর ঢেউ যার প্রতিটি ঢেউয়ে লুকিয়ে থাকে হাজার রকমের গল্প কখনো কখনো মনে হয় তারা তো স্বাধীন। তাই স্বাধীন ভাবে নদীর বুকে ঢেউ খেলছে। সত্যি আমরা অনেক স্বাধীন তাই এই পৃথিবীর যেখানে ইচ্ছে সেখানেই আমরা পাড়ি জমাতে পারি। বয়স যখন ১০ দশ বছর তখন থেকেই মনে হয় আমার জীবনে ঢেউ শুরু হয়ে গিয়েছিল।
সত্যিকার অর্থ্যে তখন তো আমি জীবনের মানেই বুঝে উঠতে পারিনি। তাই নীজের ভুল সিদ্বান্তের কারনে ঝড়ে পরি পড়া-শোনা থেকে এত কম বয়সে বুঝেই উঠতে পারিনি জীবনের মানে কি। নীজের কাছে মনে হতো আমি যা বলি সবই ”রাইট”। তাই বাবা, মা, ভাই-বোন থেকে শুরু করে যত কাছের মানুষ ছিল সবার কাছ থেকে কথা শুনতে হয়েছে। আর আমার কাছে মনে হতো সবাই পাগল আমি একাই ভাল। আমার কাছে মনে হতো পড়া-শোনা করে কি লাভ, কাজ করতে পারলেইতো টাকা ইনকাম করতে পারবো তাহলে পড়াশোনা চাইতে তো কাজই ভাল। তাই আর দেরি না করে শুরু করি মাছ ধরা থেকে শুরু করে গ্রামের মাহ্ফিলে চানাচুর বিক্রি করা, বাড়ি সামনে ফোটকা, বাশি, চানাচুর ও আচারের দোকান দেয়া, নার্সারি করে পেপে গাছ, মেহগনি গাছ, লাউ গাছ, কোমড়া গাছ বিক্রি করে টাকা ইনকাম করা। আর দুষ্টামির কাথা বলে তো লাভ নাই কারন দুষ্টামির হেডকোয়াটারের প্রধান ছিলাম আমি। এমন কোনো খেলা-দুলা ছিলনা যেটা আমি খেলিনি। পাখি ধরা আর মাছ ধরা এইটা ছিল আমার নিত্য দিনের কাজ তাই পাখি আর মাছ এই দুইজন আমাদের বাড়ির আশে-পাশে বাসা তৈরীর আগে আমাকে তাদের ফোন নাম্বার দিয়ে যেতে হতো কারন তাদের আরামের ঘুম হারাম করার দায়িত্বছিল মনে হয় আমার। সত্যি এই কাজটা আমি অনেক ভুল করেছিলাম। আল্লাহ্ আপনি আমার এই পাপকে ক্ষমা করে দিয়েন।
এই সব করে গ্রামে বেশি দিন থাকতে পারিনি। পরিবারের সকলের সিদ্বান্তে আমাকে নিয়ে আসা হয় ঢাকায়। বাস এর টিকেট কাটা থেকে শুরু করে ঢাকায় বাবার বাসায় আসার আগে পর্যন্ত সবার একটাই কথা। ”বাবু মাকে ছাড়া ঢাকায় থাকতে পারবেতো” এই কথা শুনে তখন না বুঝেই হাঁসতাম। আমার কাছে মনে হতো গ্রামে কাজ করার চাইতে ঢাকায় কাজ করা অনেক ভাল একদিকে বেশি টাকা ইনকাম হবে অন্য দিকে আরাম-আয়েসে দিন কাটাবো। মনে অনেক আনন্দ ছিল আমি ঢাকায় কাজ করি। বয়স কম হলে যা হয় আরকি! বাবার হাত ধরে জীবনের প্রথম কর্ম জীবন শুরু। বাবার একটা কনফেকশনারি দোকান ছিল আমি সেখানে কাজ করতাম। দোকানের সব কাস্টমারদের শুধু একটাই কথা “বাবু ঢাকায় এসেছ কার সাথে!!! আমি বলতাম ভাইয়ার সাথে, তখন সবাই বলতো বাসায় যাও এখানে আসছ কেন এখানে অনেক গরম বাসায় গিয়ে রেষ্ট নাও। তাদেরকে আমার বুঝানো কোন খমতা ছিল না যে, ভাই আমি এখানে কাজ করতে এসেছি।
সত্যি এ এক অদ্বুত পৃথিবী। কিছুদিন যাওয়ার পর মাকে ছাড়া আর থাকতে পারি না। তাই পাশের বাড়ির এক মামাকে দিয়ে মায়ের কাছে একটা চিঠি পাঠাই কিন্তু ঐ বাপের শালা মামু আমার চিঠিটা হারিয়ে ফেলেছিল। এইটা ছিল ২০০১ সালে দশ টাকা মিনিট। তখন সবার হাতে সচরাচর মোবাইল ছিল না। কিন্তু আমার বাবার একটা সিটিসেল মোবাইল ছিল সেটা আমার জন্য ধরা জায়েয ছিল কিন্তু টিপা-টিপি হারাম ছিল। ছোট মানুষ বলে কথা ! দির্ঘ আট মাস পরে মায়ের সাথে কাথা হয় পাশের বাড়ির এক মোবাইল ব্যাবসায়িকে দিয়ে তাও আবার কল আসলে পাঁচ টাকা করে দিতে হয় আর মিস কল দিতে হলে দুই টাকা দিতে হয়। জীবনের প্রথম মোবাইল দিয়ে মায়ের সাথে পাঁচ মিনিট কথা বলেছিলাম তার মধ্যে প্রথম তিন মিনিট কান্নর জন্য কথাই বলতে পারি নাই। ছোট মানুষ বলে কথা !
ভাগ্যের পরিহাস, দুই বছর পর আমার বাবার দোকানটা ছেড়ে দিতে হয় বিল্ডিং কর্তৃপক্ষের নীজেদের সমস্যার কারনে। তার পর বাবার হাত ধরে আসি বঙ্গ-বাজার। এখানে এসেও সবার একই কথা “বাবু তুমি ঢাকায় আসছ কেন বাড়ি চলে যাও” “ বাড়ি গিয়ে মায়ের সাথে থাকবে আর মন দিয়ে পড়া-শোনা কারবে। কিন্তু কে শুনে কার কথা আমি তো মহা-জ্ঞানি!
দির্ঘ ছয় বছর পর বঙ্গ-বাজারের ডিগ্রি লাভ করে সত্যিকারের জ্ঞান ফিরে পাই। তার পর নীজেই সিদ্বান্ত নেই আবার পড়া-শোনা শুরু করবো কিন্তু এখন আর কেউ আমার কথার শুনে না কারন আগে আমি সবার কথা শুনিনি তাই। আমি হলাম গাড়তেরা আর এক রোখা মানুষ কে শুনে কার কথা! ভর্তি হয়ে গেলাম আবার স্কুলে। এখন তো আর কষ্টের কোনো শেষ নাই মনে হয় টাকা দিয়ে কষ্ট কিনে নিলাম। তখন সবাই বলা শুরু করলো বুরো বয়সে এসে পড়া-শোনার শক জেগেছে কেন? কোন মেয়ে মানুষের পাল্লায় পরছি নাকি ইত্যাদি।
তখন থেকে বুঝতে পারলাম মানুষের ভালবাসা কেমন হয়। বুঝতে পারলাম আমার জীবনে আপন মানুষ গুলো কারা। বিশ্বাস করেন পৃথিবীতে মানুষ চেনা খুব কষ্টকর এর চাইতে কষ্টের কাজ আর পৃথিবীতে কিছুই হয় না। তাই আমার জীবনের সব চাইতে গুরুত্ব পূর্ন বিষয় গুলোর একটা লিস্ট করলাম আর সেই গতিতে এগুতে শুরু করলাম। আর এই পথে যত বাধাঁই এসেছির তা শক্ত হাতে মোকাবেলা করেছি। হাজার রকমের মানুষের হাজার ধরনের কথা শুনেছি কারো কোন কাথা পাত্তা না দিয়ে নিজের দুই কানের ফুটো গুলো সোজা করে রেখেছি তাই সবার কথা এক কান দিয়ে ডুকে সোজা আরেক দিয়ে বের হয়ে যেত।
এখানে একটু বলে রাখি, এখন মনে হয় কান সোজা রাখার সিদ্ধান্তটা রাইট ছিল কারন মানুষের কথায় কান দিয়ে লাভ নাই, মানুষ আপনার ক্যারিয়ার গড়ে দিবে না কিন্তু বড় বড় কথা শুনাতে পারে। আর আপনিও পাগলের মত মানুষের কাথা কানে নিবেন কেন কারন আপনিতো অনেক ভাল বুঝেন আর ভাল-মন্দ না বুঝলে Facebook চালান কিভাবে। তাই নিজের সিদ্ধান্তের উপরে জোর দিন, ৫ বছর কষ্ট করতে শিখেন তাহলে দেখবেন বাকি সারা বছর ভাল থাকতে পারবেন। ইনশাহ্্আল্লাহ।
সবাই দেখতো আমার পিছনের সাত বছরের গ্যাপ, আর আমি দেখি আমার সাত বছর পরের ভবিশ্যত ইউনিভার্সিটি লাইফ, সবাই দেখতো আমি ফেল করে সময় নষ্ট করে আবার ফিরে আসবো, আর আমি দেখি পাশ করে বঙ্গ-বাজারকে নতুন কিছু উপহার দিবো। সবাই দেখতো টাকা ইনকামের সময় আমার ভুুল সিদ্বান্ত, আর আমি দেখি টাকা ইনকামের সময় ভুলের মাসুল দেয়ার সঠিক সিদ্বান্ত।
আমার এই জীবন যুদ্বে কেউ নেই আমার পাশে। মনে হয় পদ্মার ঢেউয়ের শেষ আছে কিন্তু আমার জীবনের ঢেউয়ের কোনো শেষ নাই। মনে হয় জীবন যুদ্বে জয়ি হওয়ার জন্য এক চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করিলাম। আসে পাশের মানুষ গুলোর সুন্দর সুন্দর কথার কারনে ছাড়তে হয় বঙ্গ-বাজার হকার্স মার্কেটের জীবন। বিশ্বাস করেন তখন যদি রাজিব আহম্মেদ এর মত কেউ একটু বলতো ভাই পড়া-শুনায় মনদিন কারো কথায় কোন পাত্তা দিয়েন না তাহলে শক্তিটা আরো বেশি পেতাম যা এখন আপনারা পাচ্ছেন।
যাই হোক, বঙ্গ-বাজার ছাড়ার পরদিন থেকে বুঝতে পারলাম জীবন কাকে বলে। তখন যদি গুগল মামাকে চিনতামনা তাহলে মামাকে জিজ্ঞেস করতাম মামা জীবন কাকে বলে আমাকে একটু বলেন আমি জীবনের মানে জানতে চাই। তিন মাস খুজেও একটা চাকরি জোগার করতে পারলাম না। এই তিন মাসে কবি শুকাস্তের কাথা খুব মনে পড়েছিল “খুদার রাজ্যে পৃথিবী গদ্য ময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন এক জলছানো রুটি”
বিশ্বাস করেন এই পৃথিবীর মানুষ গুলো আমার জন্য এত নিষ্ঠিুরছিল যা আমি আজ সারা দিন লিখেও শেষ করতে পারবো না। তবে এখনকার মানুষ গুলো অনেক ভালো তাই সেই হিসেবে আমি অনেক লাকি।
আলহামদুল্লিাহ্। আল্লাহর রহমতে তিন মাস পরে এক স্কুল বন্ধু জলিলের মাধ্যমে একটা চাকরি পাই কন্টিনেন্টাল কুরিয়ার সার্ভিসে As a Labor. আহ! কি কষ্ট আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানেনা। কষ্ট আমার জীবন সঙ্গী তাই আরামকে হারাম মনে করতাম। তাই রস্তায় হিরোইন বা টোকাই মানুষ গুলো সাথে ঘুমানো, বাসের হেলপারি, কুরিয়ার সার্ভিসে লোবারি, গার্মেন্টস এর হেলপার ও বাসার কাজের ছেলে থেকে শুরু করে এমন কোন অভিজ্ঞতাই জীবন থেকে হাত ছাড়া হতে দেইনাই। এক শার্ট আর এক প্যান্ট পরে চার মাস কাটানো, এক বছর এক বেলার খাওয়ার তিন বেলা ভাগ করে খাওয়ার গল্পটা নাইবা শোয়ার করলাম, সে এক বড় অভিজ্ঞতা। পড়া-শোনার পাশা-পাশি চাকরি করা এ যেন আরেক নতুন যুদ্ধ । পড়া-শোনার পাশা-পাশি চাকরি করা এটা কত যে কষ্টের জীবন যা সবাইকে বুঝানো সম্ভব না। যারা করেন তারাই বুঝতে পারেন।
তবে এত কষ্টে থাকার সর্তেও কেউকে কোন দিন বুঝতেই দেই নাই আমার কষ্টের কথা। কারন আমার বাবার পর্যাপ্ত ছিল যা দিয়ে আমার মত দশটা ছেলে মানুষ করা কোন ব্যাপার ছিলনা, আলহামদুল্লিাহ্ এখনো উনার যথেষ্ঠে আছে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে এত কষ্ট করার মানে কি? ভাই কোন মানে নাই সব আমার জিদ! নিজে কিছু করার জন্য জিদ যা সারাদিন লিখেও শেষ করা যাবে না। কারন আমার মত পাগল গুলো এমনই হয়। এক পর্যায় আপন মানুষ গুলোই বলা শুরু করে দিলো আমি নাকি বাদাইম্মা, খারাপ, নষ্ট ইত্যাদি। আলহামদুল্লিাহ এখন তারাই হাত তালি দেয়, দাওয়াত দিয়ে খাওয়ায়, পরামশ্য নেয় ।
এমন আছেন যারা মেয়েও বিয়ে দিতে চায়। সব কপাল! তাই আগে-বিয়েটাও শেরে নিলাম কারন কেউ যদি চাপাইয়া দেয়ার চেষ্টা করে অন্তত সে যায়গা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। Sorry, I’m just kidding.
আমার কষ্ট বুঝেছেন আমার তপন বিশ্বাস স্যার যার নামের শেষে আছে বিশ্বাস, সত্যি এই মানুষ গুলোর জন্যই জন্ম হয়েছে আমার মত ইব্রাহীমদের যার উপর বিশ্বাস করা যায় বড় ভাইর চাইতেও বেশি। যিনি আমার পাশে থেকে বড় ভইয়ের দয়িত্ব পালন করতে একটুও ভুল করেননী। আমার কারনে যিনি ঠিক মত একটু ঘুমাতেও পানেনী সকালের নাস্তাটাও ঠিক মত করতে পারেননী। সেই ফার্মগেট থেকে মতিঝিলে এসে সকাল বেলা বিনা প্রারিশ্রমিকে পড়িয়েছেন দীর্ঘ চার বছর। সত্যি এমন মানুষ পৃথিবীতে আমি অনেক কম দেখেছি আমার এই ছোট্ট জীবনে। যার মধ্যে বড় ভাইয়ে মত আদর-ভালবাসা আর শাসন কোন কমতি ছিলনা।
যাই হোক, বঙ্গ-বাজারের হকার থেকে হয়ে গেলাম বাধাইম্মা,
আলহামদুল্লিাহ, এখন তো আমার দিন আসছে। তাই কেউ বলে স্যার, কেউ বলে বস্, কেউ বলে বড় ভাই, কেউ বলে গ্রাফিক ডিজাইনার, কেউ বলে কম্পিটার এক্সপার্ট, কেউ বলে নতুন ওয়েব ডিজাইনার, স্টুডেন্টের মা বলে আমাদের একাউন্টিং টিচার, কোউ বলে পাগলা, কেউ বলে নোয়াখাইল্লা, বউ বলে আমার হাসবেন্ড। তবে আর কিছু দিন পরে সার্চ ইংলিশের সু-বাদে কেউ বলবে আমাদের ইংলিশ টিচার। But আমি বলি I’m a Student. Whatever the Class. I am learning on my on position.
তবে এই সত্যিটা বলতে আমার একটুও কষ্ট লাগে না, সার্চ ইংলিশ আর Razib Ahmed স্যারকে যদি আরো সাত বছর আগে পেতাম তাহলে আরো অনেক ভাল করতাম যা আপনারা এখনো বুঝেন নাই। সব টের পাবেন কর্ম জীবনে আসলে। জীবনে দুই লাইন ইংরেজী লেখার মত যোগ্যতা আমার কখনো ছিলিনা তবে এখন যদি দুই লাইন লোখতে পারি তার সম্পূর্ন ক্রেডিট রাজিব আহম্মেদ স্যার আর সার্চ-ইংলিশ গ্রুপের। এখন আপনি বলতে পারেন তাহলে আপনি ১৬ বছর কি পড়া-শুনা করেছেন? তবে আমি বলবো ভাই এই প্রশ্নের উওর আমার চাইতে আপনি ভাল জানেন। এখনতো আবার ডি.এস.বি গ্রুপের সু-বাধে বাংলায় লেখা শিখতেছি। আমি হয়তো আপনাদের মত লিখতে পারিনা তবে চেষ্টা করতেছি আপনাদের মত হওয়ার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ্, এখন মনে হচ্ছে এ সব যেন জীবনের এক বড় অর্জন যা সত্যি ভোলার মত নয়। সবাই এখন আমার পাশে। সবার সথে যোগ হয়েছে আরো একজন নতুন মানুষ যে কিনা আমাকে সঙ্গ দিবে সারা জীবন পাশে থাকবে সুখে-দুঃখে। সব কষ্ট যেন এখন সুখে পরিনত হয়েছে।
সুকরিয়া আল্লাহ্ দরবারে জিনি আমাকে এত কষ্টের মাঝেও সততা ধরে রাখার তৈফিক দান করেছেন।
লিখতে আমি পারি না তবুও একটু লিাখার চেষ্টা। আমার লেখা পরে হয়তো আপনি বিরক্ত হবেন আপনার মূল্যবান সময় হয়তে আমি নষ্ট করেছি তার জন্য আমি আপনার পায়ে হাত রেখে ক্ষমা চাই কারন এই পৃথিবীর কারো অধিকার নাই আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করার।
পরিশেষে একটা কথাই বলবো এই দুইটা গ্রুপে সব সময় লেগে থাকার চেষ্টা করুন যতক্ষন না আপনি আপনার স্বপ্নকে নিজ হাতে ছুয়ে দেখবেন কারন এই গুলো শিখার মত গ্রুপ এবং ক্যারিয়ার তৈরী কারার মত গ্রুপ যা আপনি হয়তো এখনো বুঝতেছেন না । আপনি সেই দিন বুঝবেন যে দিন আমার মত কামলা জীবনে আসবেন।
আর বেশি কিছু বলবো না লাইফ আপনার সিদ্ধান্ত আপনার। আপনার টাকা দিয়ে আপনি দুধ কিনে খাবেন নাকি মদ কিনে খাবেন সেটা আমার চাইতে আপনি অনেক ভাল জানেন।
ওকে, মনে হয় আমি একটু বেশি প্যাচাল পারতেছি! আজ এখানেই শেষ করলাম কাথা হবে পরবর্তি পোস্টে।
ওহ সরি ! আপনাদের মত আমার লিখা এত গোছালো না তাই আমার এই স্বল্প জ্ঞান দিয়ে ছোট্ট লিখায় যদি কোন ভুল করে থাকি তাহলে ছোট ভাই বা বন্ধু হিসেবে ক্ষমা করে দিবেন।
লেখক
মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল
অ্যাসিসটেন্স সেক্রেটারি বাংলাদেশ থাই চেম্বার আব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রি