তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সাথে আজ আগারগাওস্থ আইসিটি বিভা আইসিটি বিভাগে তার দপ্তরে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে করেন। এ সময় তারা তথ্যপ্রযুক্তি খাত স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষ করে আইসি
বৈঠককালে তারা বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে আইসিটি বিভাগের বাস্তবায়নাধীন বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ডিজিটাল উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন ইকোসিস্টেম ডেভেলপমেন্ট (ডিআইইডি) প্রকল্প এবং এনহ্যান্সিং ডিজিটাল গভার্নমেন্ট অ্যান্ড ইকোনমি (ইডিজিই) প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
বৈঠকে ডিআইইডি) প্রকল্পের আওতায় মেন্টরশিপ এবং ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বাড়ানোর সহায়তাসহ ১ হাজার স্টার্টআপের জন্য গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড এক্সিলারেশন প্রোগ্রাম চালু ,আইটি কোম্পানি এবং স্টার্টআপদের জন্য ১ লক্ষ২৫ হাজার বর্গফুট জায়গা প্রদান করে কারওয়ান বাজারে
লিড সার্টিফাইড গ্রিন এসটিপি তৈরি , উদ্যোক্তা সাপ্লাই চেইন শক্তিশালী করার লক্ষ্যে প্রায় ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনোভেশন হাব তৈরি করা হবে. এবং ৩ হাজার আইটি পেশাদারদের উচ্চ মানের সক্ষমতা উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
এছাড়া তারা বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে আইসিটি বিভাগের বাস্তবায়নাধীন এনহ্যান্সিং ডিজিটাল গভার্নমেন্ট অ্যান্ড ইকোনমি (ইডিজিই) প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারি ক্লাউডকে উন্নত করা, সমস্ত সরকারি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের জন্য ক্লাউড পরিষেবা প্রদান করা, প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিল্পের সাথে অংশীদারিত্বে মাধ্যমে গবেষণা এবং উদ্ভাবন কেন্দ্র স্থাপন করা, ডিজিটাল লিডারশিপ একাডেমি তৈরি করা যার মাধ্যমে প্রকল্পের মেয়াদের মধ্যে ১০ হাজার জন সরকারি কর্মকর্তা এবং ৫ হাজার ব্যবস্থাপক কে প্রশিক্ষণ প্রদান করা , সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করা, ২০২৫ সালের মধ্যে আইটি ও আইটিই এস খাত থেকে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্জনে সহায়তা করার জন্য আমাদের স্থানীয় আইসিটি শিল্পকে উন্নত করার বিষয়ে কথা বলেন।
এছাড়াও এই প্রকল্পের মাধ্যমে ডিজিটাল অ্যাপ্লিকেশন আলাপন, বৈঠক, ই-মার্কেটপ্লেস, জাতীয় জব পোর্টাল তৈরি করা এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), সাইবারসিকিউরিটি, সেমিকন্ডাক্টর ডিজাইন এবং রোবোটিক্স এসকল প্রযুক্তিগুলিতে আমাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি স্থানীয় স্টার্টআপগুলোকে ইনসেনটিভ প্রদানের মাধ্যমে উৎসাহিত করার বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা হয়।